উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢল ও গত ৪ দিন ধরে বৃষ্টির কারণে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি A¯ব্যাপকvfভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। পানি বন্দী হয়ে পড়েছে ৬ ইউনিয়নের ২০ হাজার মানুষ। খাবার পানির উৎস গুলো পানির নীচে তলিয়ে যাওয়ায় বিশুদ্ধ পানীয়-জলের সংকটসহ চিকিৎসা সেবা বঞ্চিত মানুষ জন সীমাহীন দূভোর্গে পড়েছেন। সরকারিভাবে ত্রানসামগ্রী না পাওয়ায় মানবেতর জীবন যাপন করছে। এদিকে গবাদীপশু খাদ্য সংকট, সুচিকিৎসার অভাবে হাজার হাজার গবাদীপশু-পাখির জীবন বিপন্ন প্রায়। উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের চরচরিতা বাড়ী, কানিচরিতা বাড়ী, পাড়াসাদুয়া, মাদারীপাড়া, চর-মাদারীপাড়া, উজান তেওড়া, রাঘোব, ডাংগার চরসহ, গোটা ইউনিয়ন এখন পানির নীচে। এছাড়া বেলকা ইউনিয়নের এক তৃতীয়াংশ অঞ্চল, তারাপুরের অর্ধেক অঞ্চল চন্ডিপুর ইউনিয়নের বোচাগাড়ীসহ অংশ বিশেষ ও কাপাসিয়া ইউনিয়নের ভাটিকাপাসিয়া, পোড়ারচর, উজান বুড়াইল, ভাটিবুড়াইল, বাদামের চর, কাজিয়ার চর ও কঞ্চিবাড়ি ইউনিয়নের অংশ বিশেষ মিলে ২০ হাজার মানুষ তিস্তা ও ব্রহ্মপুত্র নদ-নদীর পানি A¯vwevf বৃদ্ধি পাওযায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। এদিকে গত বৃহস্পতিবার বন্যা কবলিত এলাকা পরিদর্শন কালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামছুল আজম ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান। দূর্গত মানুষের জন্য সরকারী ভাবে ১০ মেঃ টন চাল বরাদ্দ দেয় হয়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।