www.facebook.com/tawasawbil ফেইসবুকে "অসামাজিক আমি"
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বারবার ঘটছে নিপীড়নের ঘটনা। কিছুতেই বন্ধ করা যাচ্ছে না এসব হযরানি নিপীড়ন। ইতিপুর্বে ছাত্রীরা নিপীড়নের শিকার হলেও সম্প্রতি এক শিক্ষিকাও শিকার হয়েছেন নিপীড়নের।
গত ৬ বছরে ৪ শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিতে হয়েছে প্রশাসনকে। এরমধ্যে দুজনকে স্থায়ীভাবে অপসারন ও অপর দু’জনকে পদাবনতি দেওয়া হয়েছে।
সর্বশেষ গত ৫ আগষ্ট এক শিক্ষককে একই বিভাগের এক শিক্ষিকাকে নিপীড়নের দায়ে পদাবনতি দেওয়া হয়েছে।
এবছর নিপীড়নের শিকার হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকা। গত ১৫ এপ্রিল আর্ন্তজাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আব্দুল্লাহ হেল কাফির বিরুদ্ধে উপাচার্যের কাছে নিপীড়নের অভিযোগ করেন একই বিভাগের এক শিক্ষিকা। এরপর হাইকোটের্র নির্দেশনার আলোকে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী ১৭ জুলাই এক সিন্ডিকেটে তার বিষয়টি হাইকোর্টে পাঠিয়ে সুরাহা করার সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু তা হাইকোর্টে না পাঠিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গত ৫ আগষ্ট এক সিন্ডিকেট সভায় সহযোগী অধ্যাপক থেকে সহকারী অধাপক পদে পদাবনতি দেয়।
হাইকোর্টের নির্দেশনার আলোক গঠিত তদন্ত সেলের প্রধান অধ্যাপক খুরশীদা বেগম বলেন, সারা পৃথিবিতে এরকম ঘটনা ঘঠছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্টানেও ঘটছে। তবে আমাদের ক্যাম্পাসে এ নিয়ে আন্দোলন হয়। এটা আমাদের জন্য লজ্জার কিছু না। সকলের সহযোগীতায় পারে এরকম ঘটনা বন্ধ করতে।
এরকম ঘটনা অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।