বৃহস্পতিবার দুপুরের আগে বাতাসের প্রাবল্য হ্রাস পেয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছে।
এদিকে সকাল থেকে সাড়ে ৬ ঘণ্টা জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল বলে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে।
জেলা প্রশাসক অনলচন্দ্র দাশ বলেন, জেলার ১৬১টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৬৪,৭০০ মানুষকে নেওয়া হয়েছে। প্রস্তুত রাখা হরয়েছে ৭৭টি মেডিকেল টিম।
আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে শুকনো খাবার দেয়া হয়েছে বলেও তিনি জানান।
এদিকে বিভিন্ন উপজেলার ঘূর্ণিঝড় নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে জানানো হয়, মঠবাড়িয়া, জিয়ানগর, ভাণ্ডারিয়া উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের আবাসিক প্রকৌশলী কাজী মনিরুজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বৈরি আবহাওয়ার কারণে জেলায় সকাল ৬টা ১০মিনিট থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ বন্ধ রাখা হয়েছিল।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।