এ নিয়ে দুই দিনে মোট ২৫ টি লাশ ভেসে এলো। তারা সবাই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে মিয়ানমার উপকূলের উত্তাল সাগরে ডুবে যাওয়া ট্রলারযাত্রী বলে স্থানীয় প্রশাসনের ধারণা।
টেকনাফ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. দিদারুল ফেরদৌস জানান, বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে শিশুটির লাশ উপকূলে ভেসে আসে।
এর আগে মহাসেনের উপকূল অতিক্রমের পর বৃহস্পতিবার বিকালে টেকনাফের রাজারছড়া থেকে দলিরছড়া এলাকার মধ্যে ২২টি লাশ পাওয়া যায় বলে জানান টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ মুজাহিদুল ইসলাম। রাতে উদ্ধার করা হয় আরো দুই শিশুর লাশ।
ঘটনাস্থলে থাকা পুলিশ ও সাংবাদিকদের বরাত দিয়ে ইউএনও বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “লাশগুলো দেখে কয়েকদিন আগের মনে হচ্ছে। কয়েকজনের (মৃত) পকেটে মিয়ানমারের মুদ্রাও পাওয়া গেছে। ”
কয়েকদিন আগে মিয়ানমারের প্রায় ২০০ যাত্রী নিয়ে একটি ট্রলারডুবির ঘটনা ঘটে।
পরিদর্শক দিদারুল ফেরদৌস বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বিজিবির মাধ্যমে মৃতদেহগুলো মিয়ানমারে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
মিয়ানমারের নাসাকা বাহিনীও সমুদ্র উপকূল থেকে দুই/তিনটি মৃতদেহ উদ্ধার করেছে বলে জানান তিনি।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বাবুল আকতার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, মৃতদের মধ্যে ১৭টি শিশু এবং পাঁচজন নারী, বাকিরা পুরুষ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।