কক্সবাজারের টেকনাফ সমুদ্রসৈকত থেকে আজ শুক্রবার আরও সাতটি লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এর মধ্যে পাঁচজন শিশু ও দুজন নারী।
টেকনাফ থানার ওসি (তদন্ত) দিদারুল ফেরদৌস প্রথম আলো ডটকমকে জানান, টেকনাফ উপকূলের সমুদ্রসৈকতের সাবরাং মুন্ডার ডেইল সদরের মিঠা পানিরছড়া ও বাহারছড়ার কচ্ছপিয়া এলাকা থেকে সাতটি লাশ উদ্ধার করা হয়। এ নিয়ে টেকনাফ উপকূল থেকে মোট ৩১টি লাশ উদ্ধার করা হলো।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে টেকনাফ সমুদ্রসৈকত থেকে ২৪ জন নারী ও শিশুর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
এর মধ্যে শিশু রয়েছে ২০ জন। তাদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে তাদের কাছে মিয়ানমারের মুদ্রা পাওয়া গেছে।
পুলিশের ধারণা, মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে নির্যাতনের শিকার হয়ে রোহিঙ্গারা দল বেঁধে বাংলাদেশে পালিয়ে আসার সময় সাগরে ঘূর্ণিঝড় মহাসেনের কবলে পড়ে। এ সময় তাদের নৌকা ডুবে যায়।
পুলিশ জানায়, শিশুদের বয়স এক থেকে চার বছরের মধ্যে। বাকি চারজন নারী। তাদের পকেট ও কাপড়ের ব্যাগে মিয়ানমারের মুদ্রা পাওয়া গেছে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ মুজাহিদ উদ্দিন প্রথম আলো ডটকমকে জানান, কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক রুহুল আমিন টেকনাফের উদ্দেশে রওনা হয়েছেন। তিনি আসার পর লাশগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।