দেশের মানুষকে ভালোবাসি
বর্তমান রাজনৈতিক বাজারে যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার ইস্যু সব চেয়ে গরম । কিন্ত আপনার বিবেক কে প্রশ্ন করুন, এ কেমন যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার ?
জামায়াত নেতা রফিকুল ইসলাম খান ১৯৭১ সালে চার বছরের শিশু ছিলেন। তথাকথিত যুদ্ধ অপরাধীদের তালিকায় তার নাম ও প্রকাশ করা হয়েছে । অথচ প্রধানমন্ত্রীর বেয়াই ইন্জিনিয়ার মোশারফ হোসেন নিষ্পাপ !
অবস্থা দৃষ্টে মনে হয় যত বড় জামায়াত নেতা তত বড় যুদ্ধাপরাধী !আর যত বড় আওয়ামী নেতা তত বড় মুক্তিযোদ্ধা।এরপরও এই বিচারকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রনোদিত নয় বলে মন্তব্য করা চরম প্রতারণা ছাড়া আর কছিুই নয়।
এখন আওয়ামীলীগ এর জন্য সবচেয়ে বড় প্রশংসনীয় কাজ হবে, যদি তারা নিজ দলের অপরাধীদের দিয়ে বিচার উদ্ভোধন করে।তাহলে জামায়াত ও আর এটা নিয়ে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না।
তাই আমরাও বলতে চাই যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার চাই ।তা যে দলেরই হোক না কেন ? কিন্তু বিচারের আগেই জামায়াত নেতাদের ফাঁসি হবে মন্ত্রীদের এমন বেফাঁস মন্তব্য করার কারণে ,তাতে জামায়াতই লাভবান হবে বলে অভিজ্ঞমহল মনে করেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।