মিলে মিশে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ!
কিছু কিছু বক্তৃতা আছে, কোন কোন নেতা আছে যাদের কথা শুনলেই রক্ত গরম হয়ে উঠে, মনে হয় এখনি নেমে যাই বিপ্লবে। সেরকম কিছু এক্সক্লুসিভ বক্তৃতা নিয়ে এ পোস্ট।
মার্টিন লুথার কিং-এর বক্তৃতাঃ
শান্তিতে নোবেল পাওয়া আফ্রিকান আমেরিকানদের অধিকার আদায়ের এক অনন্য সাধারণ নেতা, মৃত্যুর বছর ১৯৬৮ সালে দেয়া উনার শেষ বক্তৃতা
অনেক পছন্দ হয়েছে, সবচেয়ে বেশি, ভীষণ উদ্দীপ্ত হলাম।
চে' গুয়েভারার বক্তৃতাঃ
১৯৬৫ সালে খুব সম্ভবত কিউবাতে থাকতেই আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে দিয়েছিলেন এ বক্তৃতা। তবে এটা ২৪ ফেব্রুয়ারী, ১৯৬৫ সালে আলজিয়ার্সের এক অর্থনীতির সেমিনারে দেয়া তার শেষ পাবলিক বক্তৃতা কিনা ঠিক বলতে পারছি না।
সমাজতন্ত্রীদের ভীষণ প্রিয় এক বিপ্লবী নেতা, টাইম ম্যাগাজিনের রিপোর্ট অনুযায়ী বিংশ শতাব্দীর ১০০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বের মধ্যে একজন।
সুভাষ চন্দ্র বোসের বক্তৃতাঃ
সেই ১৯৩০ সালে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে যোগদানের জন্য জনগণের প্রতি আহবান জানিয়ে বক্তৃতা,
হুম, অনেক আবেদন আছে এ বক্তৃতায়। তখন আমরা থাকলেও উদ্দীপ্ত হতাম।
আইয়ুব খানের বক্তৃতাঃ
পাকিস্তান আমলের অন্যতম জাঁদরেল সামরিক শাসক আইয়ুব খান ১৯৬৫ সালে ভারত কর্তৃক লাহোর আক্রমণের প্রেক্ষিতে ৬ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া বক্তৃতা,
কন্ঠস্বর বেশ বলিষ্ঠ। বেশি ভয়ংকর কে ছিলেন? আইয়ুব নাকি ইয়াহিয়া?
বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতাঃ
৭ মার্চ ১৯৭১ সালে দেয়া সেই বিখ্যাত বক্তৃতার ব্যাপারে কি আর নতুন করে কিছু বলা লাগবে? অনেক পরিচিত, অনেক জানা সেই বক্তৃতা।
জোসেফ স্টালিনের বক্তৃতাঃ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে জার্মান কর্তৃক সোভিয়েত রাশিয়া আক্রমণের পর, রেড স্কয়ারে দেয়া উনার বিখ্যাত বক্তৃতা।
৭ নভেম্বর, ১৯৪১
স্বৈরাচারী হওয়া সত্ত্বেও স্টালিন আজো রাশিয়ার অনেক মানুষের কাছে হিরোর মতো।
যে কোন জাতির বা গোষ্ঠীর বা দেশের ক্রান্তিলগ্নে দেয়া বক্তৃতাগুলো আসলেই অসাধারণ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।