আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এহছানুল হক মিলনের জীবন বিপন্নকারী ম খা আলমগীরের করুণ পরিণতি

my country creat me a ginipig

মখা আলমগীর দেশের বর্তমান রাজনীতিতে বেশ দাপুটে একজন মানুষ। তার কাছে আইন আদালত বলতে কিছুই নেই। যখন যা ইচ্ছা তাই করার ক্ষমতা তার আছে। তার দুর্নীতি আর অনিয়মকে যাতে বভিষ্যতে কেউ চ্যালেঞ্জ করতে না পারে তাই তিনি দম্ভোক্তি করেছিলেন যে এদেশে দুদক থাকার কোন দরকার নেই। নির্বাচনে অবৈধভাবে জয় পেয়েই তিনি বিরোধী দল-মত নিশ্চিহ্ন করার কাজ শুরু করেন।

তার প্রতিহিংসার শিকার হয়ে জোট সরকারের সফল শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আনম এহছানুল হক মিলনের জীবন আজ বিপন্ন। দু:খের নির্মম পরিহাস হলো ক্ষমতার মোহে অন্ধ হয়ে যাওয়া মখার সংসদ সদস্য পদই আজ বাতিল হয়ে গেল আদালতের এক রায়ে। তার এই করুণ পরিণতি সেই নিজেই ডেকে এনেছে, কচুয়াবাসীর উপর তার অত্যাচারের স্টিমরুলার চালিয়ে। মখা আলমগীরের কিছু অপকর্ম নিচের পোস্টগুলিতে দেখুন- ১) Click This Link ২) Click This Link ৩) Click This Link মখার বভিষ্যৎ নিয়ে আদালতের বক্তব্য- সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন খান আলমগীরের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র বাতিলের নির্বাচন কমিশন (ইসি) এর সিদ্ধান্ত বৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রেখেছে আপিল বিভাগ। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আলমগীরের করা আপিল অনুমতির আবেদনটি (লিভ টু আপিল) খারিজ করে দেয় আদালত।

বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি মোহম্মদ ফজলুল করিমের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ রায় দেয়। মহিউদ্দিন খান আলমগীরের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রোকন উদ্দিন মাহমুদ। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মাহমুদুল ইসলাম ও প্রবীর নিয়োগী। রায়ের পর মাহমুদুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, "মহিউদ্দিন খান আলমগীরের সংসদ সদস্যপদ বাতিল হবে কী না এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত দেবে। " অ্যাডভোকেট প্রবীর নিয়োগী সাংবাদিকদের বলেন, "রিটার্নিং অফিসার মহিউদ্দিন খান আলমগীরের মনোনয়নপত্র বাতিল করেছিল।

এর বিরুদ্ধে মহিউদ্দিন ইসিতে আপিল করলে তা খারিজ করা হয়। পরে তিনি আপিল বিভাগে হাইকোর্টের রায়ের ওপরে স্থগিতাদেশ নিয়ে নির্বাচন করেন। " নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহিউদ্দিন খান আলমগীর চাঁদপুর-১ আসনে (কচুয়া) নির্বাচন করে এক লাখ সাত হাজার ৪৬১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এহছানুল হক মিলন পান ৮০ হাজার ৮৭২ ভোট। এ রায়ের পর মহিউদ্দিনের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এহছানুল হক মিলনকে জয়ী ঘোষণা করা হবে কী না এ প্রশ্নের জবাবে প্রবীর নিয়োগী বলেন, "এর কোনো প্রশ্নই আসে না।

কারণ এহছানুল হক মিলন এ বিষয়ে কোনো মামলা করেননি। " অবৈধ সম্পদ অর্জনের দুর্নীতি মামলায় ১৩ বছর সাজা হওয়ায় ২০০৮ সালের ৩ ডিসেম্বর রির্টানিং অফিসার আলমগীরের মানোনয়নপত্র বাতিল করে। এর বিরুদ্ধে ইসিতে তিনি আপিল করলে ৮ ডিসেম্বর তাও খারিজ হয়ে যায়। এরপর হাইকোর্টে তিনি রিট আবেদন করলে ওই বছরের ১৫ ডিসেম্বর তাও খারিজ হয়। হাইকোর্টের ওই আদেশ ওই বছরের ১৮ ডিসেম্বর স্থগিত করে আপিল বিভাগ।

এরপর তিনি নির্বাচনে অংশ নেন। সূত্রbr /> Click This Link

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.