দৌড়ের উপ্রে থাকলে এইখানে বইসা একটু জিরান, হাসেন।
নিজের নাক বাচাতে চাইলে ফরিদপুরের ব্যাপারে শ্রমমন্ত্রী ব্যাতীত অন্য কেউ ভুলেও নাক গলাবেন না.....
ফরিদপুরের ব্যাপারে কাউকে নাক না গলানোর পরামর্শ দিয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান এবং প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী খন্দকার মোশারফ হোসেন বলেছেন, "ফরিদপুরের ব্যাপারে আশেপাশের কাউকে হস্তক্ষেপ করতে দেওয়া হবে না। আমি কারও এলাকায় গিয়ে অনধিকার চর্চা করি না। আমি চাই আমার এলাকায় এসে কেউ অনধিকার চর্চা না করুক। আমার এলাকায় কেউ পচা নাক গলাতে এলে তার নাকের হাড্ডি ভেঙে দেওয়া হবে।"
- সূত্র: ২০ জুন, প্রথম আলো
সুতরাং সাবধান
নাক যে কত মূল্যবান একটা জিনিস, তা আমরা কেউ কখনোই বুঝতে পারবো না...। কারণ নাক না থাকলে আমরা নাকের মর্মটা বুঝতাম, যেমন দাত না থাকলে আমরা দাতের মর্মটা বুঝি। কিন্তু দাতের মতো তো আর নাক পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই। কিন্তু তাই বলে নাক নিয়ে হেলাফেলা করাটা ঠিক হবে না....কারণ নাকের প্রতি সচেতন না হওয়ার দরুন নাক পড়ে যাবার মতো কিছু না ঘটলেও...এখন কিন্তু নাক ভেঙে দেওয়ার মতো আশঙ্কা দেশে আছে।
নাক না থাকার সুবিধা:
নাক না থাকার একটা সুবিধা অবশ্য আছে, তা হচ্ছে: নাক না থাকলে নিজের নাক কেটে আর পরের যাত্রা ভঙ্গ করা যাবে না
তবে সুবিধার চেয়ে অসুবিধা আরও বেশী....
নাক আমাদের কতই না কাজে লাগে.....
# আপনার পাশের মানুষটি আজকে দাত মাজেনি...এটা বুঝা যায় তো নিজের নাক থাকার কারণেই....
# নাক না থাকলে প্রতিবেশীর বাসায় আর মেহমান হওয়া যাবে না...কারণ কার বাসায় কি রান্না হচ্ছে সেই ঘ্রাণই তো পাওয়া যাবে না...
# তাছাড়া ঘুমানোর সময় যারা নাক ডাকি...তাদের কি হবে?
# তাছাড়া নাক না থাকলে, পারফিউম আর সেন্ট এরই বা কি অবস্থা হবে?
# বিশেষ করে মেয়েদের কি হবে...নাক ছাড়া নাকী কান্না কিভাবে কাদবে????
কাজেই নিজের নাক বাচাতে চাইলে ফরিদপুরের ব্যাপারে শ্রমমন্ত্রী ব্যাতীত অন্য কারো নাক, না গলানোই নিরাপদ...
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।