একটা ইমেইলে ছবি পাইছিলাম । শেয়ার করি
জীবনে কোন পোষ্ট নিয়ে লবিং , তদবীর বা টেন্ডারবাজী তিনি করেন নাই । তিনি ফরিদপুর সাবসেক্টরের কমান্ডার । জেলা আওয়ামীলীগের নেতা ।
তাকে এভাবে কুপিয়ে যখম করা হয়েছে সেটা একটা ব্যাপার তার চেয়ে ভয়ন্কর ব্যাপার হল - থানা তার অভিযোগ গ্রহন করেনি ।
এবং তাকে আঘাত করেই ছরানো হচ্ছে যে এটা দলীয় কোন্দল
কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা । একজন ব্রিদ্ধ মুক্তিযোদ্ধাকে রাতের অন্ধকারে এভাবে আহত করে তার সম্পর্কে নোংরা মিথ্যা কথা ছড়ানো.....কি বিভীষীকাময় কাজ ।
আমার মনে হচ্ছে যেসমস্ত লোকেরা এই প্রোপাগান্ডা ছরাচ্ছে খেয়ে না খেয়ে হন্যি হয়ে -
তারা কি এই ঘটনার সাথে জরিত ?
তারাই কি এই ব্রিদ্ধ দেশপ্রেমিককে রাতের অন্ধকারে কুপিয়েছে ?
ইন্টারনাল ক্ল্যাশ হয় টাকা পয়সার ভাগাভাগিতে , মননয়নের ভাগাভাগিতে স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যাপারে । ক্যাপ্টেন বাবুল বংগবন্ধুর সাথী ছিলেন ।
একটা জেলা শহরে কয়েকটা টাকার জন্য গত ৫০ বছরে তার কারো সাথে গন্ডগোল লাগলোনা এখন লাগল ? গত ৫০ বছরে পদ নিয়ে বা নমিনেশন নিয়ে তার গন্ডগোল লাগলোনা এখন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ যখন ক্ষমতায় তখন লাগল এবং তাকে ঘরে ঢোকার সময় রাতের আধারে কুপিয়ে গেল আরেক কোন দেশপ্রেমিক ?
তাকে হাসপাতালে ভর্তির আগেই ছরানো হয়ে গেল যে ইন্টারনাল ক্ল্যাশ ।
সবকিছু কি প্রিপ্ল্যান না ?
উপরের পা টি শওকত আলী জাহিদের । একটা নিরিহতম মানুষ । ফরিদপুরের আবহাওয়া গুমোট । জাহিদভাইকে ছারা ফেলা বৈশাখ বা কোন ধরনের কালচারাল প্রোগ্রাম অচিন্তনিয় । দলমত নির্বিশেষে তিনি একজন ।
ওনাকে লোকজোন জাহিদভাই হিসাবেই চেনে । মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ভোকাল । রাজাকারদের বিপক্ষে শক্ত প্রতিবাদ । আশ্চর্য হল উনি যে সেচ্ছাসেবকলীগের আহবায়ক তা উনি আহত হবার পর অনেকেই জেনেছে ।
যে লোকগুলোকে মারা হয়েছে এদের মারা মানে আমাদের আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কে বুড়া আংগুলি দেখানো ।
আমাদের চেতনাকে আমাদের অস্তিত্বকে বুড়া আংগুল দেখাইয়া সজোরে প্রকাশ্যে চলছে এখন প্রোপাগান্ডা আর হুমকি ধামকি আর শোডাউন ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।