ছুঁয়ে দেই রূপোর কাঠি!
প্রতিটি ঘুমন্ত সন্তানের আত্মা জাগ্রত হোক!
যাদের কাছে আমরা
প্রতিনিয়তই পরাজিত হই
ভালবাসা,ত্যাগ ও দ্বায়িত্ববোধের প্রতিযোগিতায়।
ঐ - যে তাঁরা মৃদুপায়ে এগিয়ে যাচ্ছে
তাঁদের অনাকাংখিত গন্তব্যে,
বার্ধক্যের গ্রাসে পরিণত হচ্ছে তাঁরা।
এখনও সময় আছে, ঋণের বোঝা কমাবার।
ঋণ শোধের ঔদ্ধত্য না দেখিয়ে
আমাদের প্রতিদিনের ছায়া বিলীন হবার আগেই মনে করে দেখি,
"কখন - ফিরবি?" মায়ের এই আকুল ভরা প্রশ্নটির
প্রতিউওর ছিল আমাদের কুঞ্চিত ভ্রু!!
সূর্যোদয়ের প্রথম পাপের এই প্রায়শ্চিত্তে
জোনাকির আলো নিভে যাবার আগেই
মায়ের উষ্ণ কোল আর সেই পরিচিত সুঘ্রাণে
মুখগুঁজে একবার বলে ফেলি-
" কেমন আছ মা ?"
পরম আত্মতৃপ্তিতে অবহেলিত সেই মানুষটি
নিমিষেই সব ভুলে গিয়ে তাঁর উজার করা
ভালবাসার ভান্ডারের সোনার কাঠি ছূঁয়ে দিয়ে
আমাদের দেয় নবজন্ম।
নিষ্পাপ ভ্রুণ হয়ে,
পাপের বোঝায় ক্লান্ত আমরা চোখ বুঁজি
সূর্যোদয়ের প্রথম পাপের প্রতিযোগিতায় ।
নিশ্চিত আমরা, ওদের সোনার কাঠি ,
জেগে থাকবে ঘরে না ফেরা সন্তানের অপেক্ষায়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।