যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে
আমাদের পাঠশালার সাথে অনেক ব্লগারই পরিচিত হয়ে থাকবেন, সুবিধাবঞ্চিত শিশুদেরর সেই স্কুলটি যার পাঠদান রীতি আন্তর্জাতিকমানের বলে আমি সবসময় বন্ধুদের বলে থাকি। এই স্কুলটিতে বাচ্চাদের কাছ থেকে নামেমাত্র কিছু ফি নেয়া হয়ে থাকে, প্রধান খরচটা মূলত শুভাকাঙ্খিদের চাঁদাতে চলে মানে চলতো। কিন্তু এই ব্যবস্থা আসলে সাময়িক যা বোঝা গেলো কিছুদিন পরই অর্থসংকট তীব্র হয়ে উঠতে থাকায়।
স্কুলটির প্রধান শিক্ষক ও প্রতিষ্ঠাতা রুবেল সে জন্য বিকল্প একটা ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। স্কুলের খরচ নির্বাহের জন্য একটা অভিনব রেস্টুরেন্ট খুলেছে।
যেখানে পাওয়া যাবে বাঙালির বিভিন্ন ঋতু ও অঞ্চল ভিতর খাবার। এটা তো সবাই স্বীকার করবেন যে বাঙালির খাদ্যের রয়েছে নানা বিচিত্র আয়োজন ও সমারোহ যা স্থানভেদে বিভিন্নরকম হয়ে থাকে। ঝাল, মিষ্টি জাতিয় খাবারের সাথে নানপদের পিঠা ও স্থানীয় ফলের শরবত পরিবেশন আবহমান বাংলার বৈশিষ্ট্য।
আমাদের পাঠশালার খরচ নির্বাহের জন্য প্রতিষ্ঠিত এই রেস্টুরেন্টটি সেজন্য ভিন্নতর ও মহৎ। বাংলামটর থেকে পশ্চিমে ইস্টার্ন প্লাজার দিকে যাবার আগে পাচকোনা মোড় সংলগ্ন পশ্চিমদিকের ঢালে নেমে যাওয়া ছোট্ট রাস্তায় হাতের বামদিকের দ্বিতীয় দোকানটি হচ্ছে 'বারো মাসী খাবার দোকান'।
দোকানের নামটাই বলে দেয় খাবারের বৈশিষ্ট্রের কথা।
আজকে যাচ্ছি আমরা ক'জন বিকেল পাচটায়। আগ্রহীরা যোগ দিতে পারেন মহৎ রেস্ট্রুরেন্টটির পৃষ্ঠপোষকতার জন্য।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।