আমার কমেন্টস ব্যান করে দিছে তাই নিজের পোস্ট ছাড়া কাউকে কমেন্টস দিতে পারছিনা
বিজয় সফটওয়্যারের সত্ত্বাধিকারী জনাব মোস্তফা জব্বার গত ২৫ এপ্রিল, ২০১০ তারিখে কপিরাইট অফিসে দরখাস্ত দাখিল করেছেন। তার অভিযোগ, মেহদী হাসান খান কপিরাইট লঙ্ঘন করেছেন। রেজিস্ট্রার অব কপিরাইট, উপসচিব জনাব মনজুরুর রহমান একটি নোটিশ ইস্যু করেছেন মেহদী হাসান খানের নামে। উপযুক্ত কারণ দর্শাতে তাকে ৭ দিনের সময় দেয়া হয়েছে
শোনা যায়. ২০০৪ সালে "জাতীয়" কীবোর্ড লেআউটের বিরুদ্ধেও আনন্দ মামলা করেছিলো, যার কোনো নিষ্পত্তি এখনো হয়নি। তবে সে মামলার প্রকৃতি কেমন, সেটা জানি না।
অভ্র আর বিজয়ের মধ্যে সামনে একটা আইনী লড়াইয়ের সম্ভাবনাই প্রবল। অভ্র তথা মেহদী হাসান খানের এখন প্রয়োজন, তার সৃষ্ট সফটওয়্যারের ব্যবহারকারীদের নিরবচ্ছিন্ন সমর্থন। অনলাইন আর অফলাইনের যারা কাগুর নানা রটনামূলক আর্টিকেলের প্রতিবাদে সোচ্চার হয়েছিলেন. একটি পরীক্ষা এখন তাদেরও দিতে হবে। সে পরীক্ষা নিজের কাছেই।
আজ একজন মেহদী ক্ষমতাবানের রোষানলে পড়েছে, কাল আরেকজন মেহদী পড়বে, ভবিষ্যতে আরো অনেকে।
আয়নার দিকে তাকিয়ে নিজেকে প্রশ্ন করি আসুন, এই মেহদীদের রক্ষা করতে আমরা লড়বো কি না। মেহদী কি বাংলাকে মুক্তি দেয়ার লড়াইয়ে অগ্রসেনা, নাকি একজন দস্যু? কোন পরিচয়ে তাকে পরিচিত হতে দেবো আমরা?
এ লড়াই একা মেহদীর নয়, আমাদের সবার । ক্ষমতাবান কাগু যদি অভ্র নিষিদ্ধ করে দেয় তাহলে??তখন তো বাংলা লিখাও আমাদের পাইরেসি করে লিখতে হবে। ওরে কাগু তুই নিপাত যা। সবাইকে সোচ্চার হবার অনুরোধ করছি
এর মাঝে মেহেদী ভাই জানিয়েছে উনি আজকে এডভোকেটের সাথে কথা বলতে যাবেন এ্ই ব্যাপারে।
মেহেদী ভাইকে যদি সরাসরি কোন পরামর্শ দিতে চান তাহলে mhasan অ্যাট omicronlab ডট com ঠিকানাটি ব্যবহার করুন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।