Let the wind blow out the candles
শিরোনাম দেখেই যারা আন্দাজ করতে পেরেছেন বাড্ডে কার, তাদের এক্স্ট্রা ক্রেডিট দেওয়ার কিছু নেই, কারণ যারা ব্লগে আছেন অনেকদিন থেকে, অথচ আকাশ পাগলাকে চেনেন না, তাদের নেহায়েতই নীরস ব্লগার বলতে হবে! আর যারা এখনো মাথা চুলকানোর ইমো খুজছেন, তাদের জ্ঞাতার্থে- আজ আকাশ পাগলার জন্মদিন
কান্নাকাটির ইমো কেন? কারণ একাধিক -
১। পোলাডার বয়স বাইড়া গেল, মানে শহীদ হওয়ার প্রতি আরো এক কদম আগাইলো। শহীদ হওয়ার পর পাগলা থাকবে কিনা আল্লাহ মালুম।
২। পোলাডায় থাকে মিরপুর, আমার এইখান থেকে চাদে যাওয়া বরং মিরপুর যাওয়ার থেইকা সোজা।
যারা খানাপিনা মিস করতে চান না, মিরপুর গিয়া পাগলারে মিসকল দিলেই হবে।
৩। লেখাপড়ায় সিরিকাস হয়ে যাওয়ার কারণে পাগলার কাছ থেকে আর পোস্ট পাওয়া যাচ্ছে না। অবশ্য একাধিক বিশ্বস্ত সূত্রের নিশ্চিত খবর, ফাল্গুনী হাওয়া তাকে পোস্টদান থেকে বিরত রেখেছে!
তো এই গেল হালচাল। ব্লগে আসার পর আমার প্রথম ফ্রেন্ড হইলো পাগলা, সেই সময় ক্যাচাল দেখলেই ধুমায়া নাইমা পড়তাম দুইজনে।
পোলাডার লগে অনেক কিছুতেই মিলে, মেন্টালিটি, গানের চয়েজ, মানুষরে খোচা দেওয়ার তড়িকা, এইডাই সবচেয়ে মজার! ব্লগের বাইরে পোলাডার গুণ আরো বেশি, ভায়োলিন বাজাতে পারে, ব্যাপক উদ্দমী। সামনের বার ভোটে দাড়ালে চোখ বুঝে পাগলার ঘরে সিল ঠুকে দিতে পারেন, পোলাডা জয়যুক্ত হইলে আমার কপাল খুলে যাওয়ার চান্স যে ব্যাপক এইডা আর কইলাম না! আরো মজা হল, প্রথম দিকে আমরা ভয়ে ভয়ে ফিকশন লিখার চেষ্টা করতাম, পাগলাও লিখতো, আমিও লিখতাম - এইভাবে জমলো আরো বেশি।
পোলাডার কাছে আমার অনেকগুলা বার্গার পাওনা আছে, (কারণ জিগায়েন না, খাওনের আবার কারণ লাগে নি?) ওর সাথে সর্বশেষ দেখা হইছিলো আজিজে, সেইদিন সময়ের অভাবে খানাপিনা হয়নাই। সামনের বার হবে ইনশাল্লাহ
সো আসেন কথাবার্তা থুইয়া পার্টি স্টার্ট করি, কেক্কুক আনার দায়িত্ব আমার না, বাড্ডেবয় অনলাইন আছে জলদি ধরেন ওরে! পাগলা ভাবীকে নিয়া সুখে থাকুক, cheers 4 them!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।