আম্মুর সাথে হাসপাতালে গেছি আজকে। গিয়ে দেখি ডাক্তার আসতে নাকি দেরি। আমাদের বসে থাকতে হবে। বসলাম শিশুবিভাগের সামনে।
কত কত বাবু যে! একেকজন একেকরকম।
ছোট্ট ছোট্ট মুখ, ছোট্ট ছোট্ট চোখ, ছোট্ট ছোট্ট হাত। একজন কাঁদতেছে ইঁয়্যাআআআ ইঁয়্যাআআআ করে, একজন কত খেলা খেলতেছে মায়ের সাথে, মায়ের নাকটা চকলেট ভেবে এক্কেবারে চেটেপুটে খাচ্ছে। খেতে না দিলেই ক্যাও। আরেকজন একা একাই বকবক বকবক করতেছে। কি যে বলে কে জানে! আবার কেউ না শুনলে দেখি রাগ।
একটি বাবুতো এই ফাঁকে লম্বা একটা ঘুম।
একটু পরে দেখি একটা বাবু আমার দিকে তাকায়ে হাসতেছে। যেন অনেকদিন পরে বন্ধুর সাথে দেখা। আমার এ্যাঞ্জেল বন্ধুটা কি করে আমাকে চিনল? আমিতো লুকায়ে ছিলাম। আমি হাসি, বাবুটাও হাসে।
আমি ভেংচি দেই, বাবুটাও দেয়। কি মজার খেলা।
বাবুগুলা সব এত এত এত সুন্দর।
আমাদের পরীদের দেশেও ছোট্ট ছোট্ট পরীবাবু আছে। ছোট্ট ছোট্ট সব এ্যাঞ্জেল।
মানুষের দেশেও সব এ্যাঞ্জেল বাবু। বাবুরা সবসময়ই সুন্দর আর নিষ্পাপ।
সুইট লিটল এ্যাঞ্জেলস।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।