দুঃখের সগর ভেঙ্গে পথ যেতে হয়, নয়তো জীবনে কোন আসেনা বিজয়,
ক্রিকেট-দেবতা দু হাত ভরে দিয়েছে তাঁকে। রেকর্ডের পাতায় পাতায় ছড়ানো তাঁর নাম। কিন্তু ‘অধিনায়ক’ শচীন টেন্ডুলকারের শুধুই আক্ষেপ। সাফল্য কখনোই ধরা দেয়নি। টানা ১৯টি টেস্ট আর আটটি ওয়ানডেতে মাত্র একটি করে জয়—নতমস্তকে প্রস্থান ঘটেছিল ভারত অধিনায়ক টেন্ডুলকারের।
টেন্ডুলকার যেন এবার আইপিএলে আক্ষেপটা ঘুচিয়ে দেওয়ার ব্রতই নিয়েছিলেন। কিন্তু কাল ফাইনালে গিয়ে আর পারল না মুম্বাই ইন্ডিয়ানস। চেন্নাই সুপার কিংসের কাছে হারল ২২ রানে।
টস জিতে ব্যাট করতে নামা চেন্নাই ৫ উইকেটে তুলেছিল ফাইনালের রেকর্ড সর্বোচ্চ ১৬৮ রান। ৩৫ বলে ৫৭ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেছেন সুরেশ রায়না।
জবাবে মেডেন ওভার দিয়ে শুরু করা মুম্বাই এক রান তুলতেই হারায় প্রথম উইকেট। আউট হওয়ার আগ পর্যন্ত টেন্ডুলকার (৪৮) চেষ্টা করে গেছেন। কিন্তু এক সময় মুম্বাইয়ের লক্ষ্য দাঁড়ায় ৩৪ বলে ৭০। বলিঞ্জারের করা ১৮তম ওভারে ২২ রান তুলে ম্যাচটা ঘুরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন পোলার্ড। শেষ পর্যন্ত পারেননি।
৯ উইকেটে ১৪৬ রানেই আটকে যায় মুম্বাই।
কাল ম্যাচের শুরুটা হয়েছে লোলিত মোদির মুদ্রা নিক্ষেপের মধ্য দিয়ে। আজ তাঁর ভবিষ্যৎও নির্ধারিত হবে এমনই আরেকটি ‘টস’-এ। সকালে মুম্বাইয়ে বৈঠকে বসছে আইপিএলের গভর্নিং কাউন্সিলের। আগের অবস্থান থেকে সরে এসে মোদি জানালেন, ‘আমি সভায় যোগ দিচ্ছি।
শুধু তাই নয়, আইপিএলের চেয়ারম্যান আর কমিশনার হিসেবে পদাধিকারবলে বৈঠকের সভাপতিও হব আমি। ’
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।