আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

আইসক্রিম

আইসক্রিম সামলা!!!

আইসক্রিম যা কথ্য বাংলাতে কুলফি নামেও পরিচিত, একপ্রকারের খাবার, যা বরফ ও চিনি এবং প্রধানতঃ দুধের সমন্বয়ে তৈরী করা হয়। ইতিহাস আইসক্রিম একটি জনপ্রিয় খাবার। আইসক্রিমের জন্মস্থান চীনে। ইতালিয় পর্যটক মার্কোপোলো আইসক্রিম তৈরির কৌশলটি চীন থেকে ইউরোপে নিয়ে আসেন। তৎকালীন সময়ে কুবলাই খানের লোকেরা ঠেলাগাড়ী করে জমাট দুধের খাবার বিক্রি করতো।

মার্কোপোলো খাবারটি খেয়ে পছন্দ করেন এবং এর কৌশল শিখে নেন। এই খাবারটির নাম পরে হয় আইসক্রিম। ১৫৩৩ সালে আইসক্রিম ইতালী থেকে প্রথম ফ্রান্সে আসে এবং সেখান থেকে পরে যায় ইংল্যান্ডে। এরপর আমেরিকাসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আইসক্রিম ছড়িয়ে পড়ে। ১৯০০ সাল হতে আইসক্রিমের বানিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়।

উপাদান আইসক্রিম একটি দুগ্ধজাত খাদ্য। উপযুক্ত উপাদানের পাস্তুরিত মিশ্রনেকে জমাট বাধিয়ে আইসক্রিম উৎপন্ন করা হয়। আইসক্রিমের মধ্যে দুগ্ধ চর্বি, দুগ্ধজাত উপাদান ছাড়াও চিনি, ভুট্টার সিরাপ, পানি, সুস্বাদু ও সুগন্ধিকারক বস্তু যেমন চকোলেট, ভ্যানিলা, বাদাম, ফলের রস ইত্যাদি যোগ করা হয়। হিমায়ন প্রক্রিয়ার সময় যে বায়ু একত্রীভূত করা হয় সে বায়ুও আইসক্রিমের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রস্তুত প্রণালী আইসক্রিম উৎপাদনে মূল উপাদানগুলোকে একসাথে মিশিয়ে মিশ্রক তৈরি করা হয়।

এরপর মিশ্রককে পাস্তুরিত, সমরূপ ও ঠান্ডা করে পাকানো হয়। সুগন্ধিকারক বস্তুগুলোকে সাধারণত হিমায়ন প্রক্রিয়া শুরু করার পূর্ব মুহুর্তে মিশ্রকের সাথে মিশানো হয়। ফল, বাদাম, সিরাপ হিমায়ক থেকে বের করার পর মিশানো হয়। "উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে নেওয়া আইসক্রীম বিষয়ক তথ্য"

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।