আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বেটা চোর হইলেও একটা ভিশন আছে..........আফসোস আমাদের নেতাদের শুধু মিশন আছে কোন ভিশন নাই

Why does life keep teaching me lessons, i have no desire to learn.
গাড়ি চুরি করে অলরেডী ১০ কোটি টাকার মালিক হয়েও তিনি ক্ষান্ত হননি , তার টার্গেট ২০০ কোটি টাকা । মারুতি-সুজুকি টাইপের ফটকা গাড়ি তিনি চুরি করেননা- চুরিতেও কোয়ালিটির সাথে কোন আপোষ নাই তার, আছে কর্মদক্ষতা & নিত্যনতুন টেকনিক !!! আর আমাদের নেতারা ...............................। তাদের নিয়ে বলতে গেলে শেষ হবেনা। না যোগ্যতা আছে, না ভিশন আছে..........গলাবাজি সর্বস্বতাই তাগো সম্বল................। তাগোরে নিয়া আর না কচলাই এই খবর টাই পরেন.....................................।

গাড়িচোরের চক্রের প্রধান বিল্লাল ২০০ কোটি টাকার মালিক না হওয়া পর্যন্ত চুরি চালিয়ে যাব ২০০ কোটি টাকার মালিক না হওয়া পর্যন্ত গাড়ি চুরি চালিয়ে যাবেন তিনি। এ পর্যন্ত অন্তত ১৫ বার গ্রেপ্তার হওয়া রাজধানীর গাড়িচোরের চক্রের প্রধান বিল্লাল হোসেন গতকাল সোমবার গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এভাবেই নিজের মনের কথা তুলে ধরেন। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে গত রোববার রাতে তাঁকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। পরে তাঁর স্বীকারোক্তি অনুযায়ী নরসিংদীর ভুইয়ুম এলাকায় শিষ্য বাদলের বাড়ি থেকে প্রায় ২৪ লাখ টাকার গাড়ির যন্ত্রাংশ উদ্ধার করে পুলিশ। উদ্ধার করা যন্ত্রাংশ টয়োটা, বিলাসবহুল প্রাডো ও রাশ জিপ এবং আলফার্ড মাইক্রোবাসের।

ছয় মাসের মতো জেল খেটে পাঁচ মাস আগে ছাড়া পেয়েছেন বিল্লাল। পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, পুলিশ তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে, অভিযোগপত্র তৈরি করে আদালতে পাঠাচ্ছে। আদালত থেকে তাঁদের জামিন হয়ে যাচ্ছে। ২০০ কোটি টাকার মালিক হওয়ার পর... ‘এখন তিনি ১০ কোটি টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির মালিক। তাঁর দুই শ কোটি টাকা না হওয়া পর্যন্ত তিনি চুরি চালিয়েই যাবেন।

’ সংবাদ সম্মেলনে বিল্লালকে উদ্ধৃত করে এ কথা বলেন ডিবির উপকমিশনার (দক্ষিণ) মনিরুল ইসলাম। উপকমিশনার জানান, শহরতলির আশুলিয়ায় তাঁর বাড়ি রয়েছে, গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলের সখীপুরে রয়েছে বাগানবাড়িসহ আরও কিছু সম্পত্তি। বিল্লালকে গ্রেপ্তার অভিযানে নেতৃত্বদানকারী ডিবির সহকারী কমিশনার মোখলেসুর রহমান প্রথম আলোকে জানান, ঢাকার গাড়িচোরের চক্রের প্রধান বিল্লাল। প্রায় দুই যুগ ধরে ঢাকা ও এর আশপাশের এলাকায় গাড়ি চুরি করছেন বিল্লাল। তাঁর রয়েছে বিশাল নেটওয়ার্ক।

‘তিন লাখের নিচে কাম করি না...’ ‘অহন কমের পক্ষে তিন লাখ না অইলে কামে হাতই দিই না। পুরান মডেলের গাড়ি, ইন্ডিয়ান মারুতি-টারুতি আমরা হাতাই না। ’ বলছিলেন বিল্লাল। দামি গাড়ি, নতুন মডেল দেখেশুনে দামি সজ্জার (ডেকোরেশন) যন্ত্রাংশ, বাতি, ড্যাশবোর্ডের অংশ—এসবই শুধু তাঁরা চুরি করেন। চুরির পর টাকা ভাগ হয়।

কিছু টাকা যায় অভিযান ও যোগাযোগের খরচ হিসেবে। বাকি টাকার মধ্যে তিনি অন্তত এক লাখ টাকা রেখে বাকি টাকা শিষ্যদের মধ্যে ভাগ করে দেন। ১৫ মিনিটের কাম... টয়োটা, মিতসুবিশি, নিশানসহ জাপানি ব্র্যান্ডের যেকোনো গাড়ির যন্ত্রাংশ খুলতে দুজনের সময় লাগে ১৫ মিনিট। ‘স্ক্রু ড্রাইভারে ত্যানা প্যাঁচায়া ফিক্সড গ্লাসে চাড়া দিলেই গ্লাস ঝুরঝুর কইরা ভাইঙা যায়, কোনো শব্দ নাই, সাইরেনও বাজে না। এরপর গাড়ির দরজা খুইলা ভিতরে ঢুইকা মাল নিয়া যাইগা।

’ দলের তিনজন থাকলে একজন গ্যারেজের পাহারাদার বা গাড়ির চালককে বেঁধে ফেলেন। বাকি দুজন এ কাজ করেন। গাড়ি চুরি বন্ধ প্রায়... পুলিশ কর্মকর্তাদের দাবি, রাজধানীতে গাড়ি ও যন্ত্রাংশ চুরি অনেক কমে গেছে, প্রায় বন্ধ বলা চলে। বিল্লাল জানান, এখন আর তাঁরা ঢাকা শহরে সুবিধা করতে পারছেন না। সবচেয়ে সমস্যা হচ্ছে যন্ত্রাংশ বিক্রির সময়।

বিক্রি করতে গেলেই পুলিশ গ্রেপ্তার করে ফেলছে। Click This Link এমন টার্গেট ওয়ালা লোকটারে যদি কোন ভাল কাজে লাগানো যাইত ..........।
 

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।