সমাজতান্ত্রিক চীনে ৬১ জন বিলিয়নার সৃষ্টি হয় কীভাবে? রাস্তায় দাড়িয়ে আমার এক ছোট ভাই যে আবার জারজ আলীর একনিষ্ঠ ভক্ত তাঁকে প্রশ্ন করেছিলাম এ বিষয়টি নিয়ে। উত্তর দিতে না পেরে কতক্ষণ চুপ থেকে সে স্থান ত্যাগ করে। লেখা পড়ায় তার দৌড় খুব একটা বেশি না কিন্তু পাকনা কথা বলতে ওস্তাদ। জানিনা সে আবার এ ব্লগে ব্লগায় কিনা। আমার দেশে এক শ্রেনী জামাত ঘেষা ভাম রাজনীতি বিদ আছে যারা পয়সার বিনিময়ে জামাতী পত্রিকা গুলোতে লেখালেখি করে।
এসব বুদ্ধিজীবীরা সব কিছুতে ভারতের বৈষম্য আবিস্কার করে। ভারতীয় স্যটালাইট চ্যনেল আমরা দেখাই ওরা কেন আমাদেরটা দেখায় না। ভারত আমাদেরকে কাটা তারের বেড়া দিয়ে ঘিড়ে দিচ্ছে । ভারতীয় সংস্কৃতি আমাদের সংস্কৃতি নষ্ট করে দিচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি। ভারত আমার দেশে অপরাধীদের আশ্রয় প্রশ্রয় দেয়।
ভারত একতরফা ভাবে ব্যবসা করে যাচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি।
তাদের প্রতি আমার প্রশ্ন-
মোবাইল ফোন সস্তা করে এবং সে মোবাইল ফোনে আমাদের যুব সমাজকে পর্ণো দেখার সুযোগ কারা সৃষ্টি করে দিচ্ছে ? পাবর্ত্য চট্রগ্রাম সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মান করছে কারা? মেলামিন মিশ্রিত দুধ সাপ্লাই করে কারা? ভারত বাদে কোন দেশ বাংলাদেশের চ্যনেল তাদের দেশের লোকদেরকে দেখার সুযোগ করে দেয়? বাংলাদেশে এনার্জি সেক্টরে কারা একতরফা বিনিয়গ করে যাচ্ছে? কোন দেশ আমার দেশের অপরাধীদের আশ্রয় প্রশ্রয় দেয়না?কোন দেশ আমার দেশের ব্যবসার জন্য তার দেশের বিনিয়গের দরজা খুলে দিয়েছে?সেসব দেশে আমাদের বিনিয়গ কত?এসব প্রশ্নের উত্তর কি দিতে পারবে এ ব্লগের ভাম,জামাতি,সুশীল ব্লগার রা।
তাই সাম্প্রদায়িকতা মিশ্রিত এ সমালোচনা হয় একতরফা যা কোনো ভাল ফলাফল বয়ে আনতে পারে না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।