কার জন্য এই সাক্ষ্য রেখে যাবে তুমি
কাকে দিয়ে যাবে এই শব্দগুচ্ছের ভার
যখন সব আত্মা বিক্রি হয়ে গেছে
সুইমিংপুলের নীল জলে
কবি, সে কি অবতার কোনো? যে আলুর রাজনীতি করে
আর সবজি খায়। নাকি কোনো মহিলা কবি
যে কিনা মধ্যরাতের ওমের চাইতে ভালবাসে কবিতাকে
নাকি সেই আধপাগল কেরানি
বউ বাচ্চার ভারে যে দিয়েছে টাইয়ের ফাঁস
তোমার এই রাতজাগা সংলাপ
এই সুপরিবাহী ছলনার গান
এই আত্মগ্লানির বিদ্যুৎ, যার বিস্ফোরক
ব্যবহার করেছ আত্মমৃত্যুর বিদঘুটে রসদ
কাকে দিয়ে যাবে এই সংক্রামী যাতনা
দৈনিকের কোনো হাস্যকর সাহিত্য সম্পাদক!
যে ছেপে চলে দৈত্যর মত, মৃত্যুর প্রতীক্ষারত
হাবড়া কবিদের বাজারের ফর্দ?
সেই সব হতে চেয়েছিলাম লেখকদের তড়পানি
সাহিত্যে রাজনীতিটাই যাদের একমাত্র আগ্রহের এলাকা
সেই সব আধা দেউলে প্রকাশক
মধ্যরাতে যাদের বেড়ে যায় পেচ্ছাপের বেগ
আর সেই অবস্থায় যে দরখাস্ত পাঠায়
ইশ্বরের কাছে কোনো জনপ্রিয় কবির মৃত্যু কামনা করে!
তুমি বরং এসব বেচে দিও ঝালমুড়িওয়ালার কাছে
উড়িয়ে দিও বসন্তের বিকৃত বাগানে
এমন কি মুচতে পারো গু_
নিদেন পক্ষে মৃত্যুর আগে করে যেয়ো উইল
এক ধুরন্ধর উকিলের কাছে
তারা যেন তোমার লগে যায় শশ্মানে কিংবা কবরের তলায়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।