আমায় পছন্দ কর আর নাই বা কর....আমি সেই আমিই থাকবো। আজকে সারাদেশে জামায়েত-শিবিরের তাণ্ডবে নির্বাক হয়ে গিয়েছিলাম। যখন দেখলাম জাতীয় মসজিদে তারা ভাঙচুর আর অগ্নিসংযোগ করেছে তখন রাগে গরগর করে কাঁপছিলাম।
কিন্তু তোরা যখন শহীদ মিনার ভাঙলি তখন হাহাহা করে হেঁসে উঠলাম। বলি কয়বার ভাঙবি এই শহীদ মিনারগুলো? তোরা যতবার ভাঙবি আমরা ততবার গড়ব।
কিন্তু তোরা যে এক একটা আঁচড় দিয়েছিস সেই মহান শহীদ মিনারে তা তোদের পইপই করে ফিরিয়ে দিব।
তোদের শরীরে এখনও যেমন রাজাকার আলবদরদের দূষিত রক্ত বয়, আমাদের ধমনীতে এখনও তেমনি শহীদ-মুক্তিযোদ্ধার রক্ত বহমান। তারুণ্যর আহ্বানেই তোরা প্যান্ট ভিজিয়ে ফেললি, এবার আমাদের হুংকার সামলাবি কেমনে রে??
আমাদের পতাকা ছিঁড়ে নিজেকে এত বড় হ্যাডম মনে করিস না। কথায় বলে, পিপিলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে। ওই পতাকা যে হাত দিয়ে ধরেছিস ওই হাত আমরা গুঁড়িয়ে দিব ইনশাআল্লাহ।
ওই পতাকার ছায়াতলে তোদের আর কোন জায়গা নেই। এই জাতি ভুলে গিয়েছিল যে, সাপের বাচ্চাকে দুধকলা দিয়ে পুষলেও সেই সাপ বড় হয়ে ছোবল মারতে দ্বিধা করবে না। তোরা কখনই শুধরাবি না। তোরা নপুংসক ছিলি, আছিস আর থাকবি।
ওরে হারামখোর,তোরা যে বুক ফুলিয়ে গলা কাঁপিয়ে ইসলাম নিয়ে চিল্লাস, বলি তোরা কি ইসলামের মানে জানিস?? ওরে গাধা, পবিত্র কুরআন শারিফ আর রাসুলাল্লাহ (সা) এর কোন হাদিসের লেখা আছে রে ইসলাম বাঁচাতে মসজিদে আগুন দাও, নিরীহ মানুষের গলা কাটো?? তোরা ইসলাম শব্দটা মুখে নেবার যোগ্য না।
মনে রাখিস, আমরা কিছু করতে পারি আর না পারি, মহান আল্লাহ্ তোদের এই ধ্বংসযজ্ঞের শাস্তি দিবেই।
আর এই দুনিয়ায় আমরা তোদের ছাড়ব না। কসম কেটে বলছি, এই দেশ, পতাকা আর শহীদের রক্তের যেই অপমান তোরা করেছিস, জীবন দিয়ে হলেও তার প্রতিশোধ আমরা নিব ইনশাআল্লাহ!!!! যে যে যেইখানেই আছেন সেখানের গণজাগরণের মঞ্চে চলে আসুন।
চল শাহবাগ চল!!
চল শাহবাগ চল!!
চল শাহবাগ চল!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।