গায়ত্রী এসেছি সূর্যযানে
বি.দ্র. পোস্ট পুরো না পড়ে রেটিং কিংবা কমেন্ট দিবেন না।
কেবল ছাত্রশিবির, ছাত্রলীগ এবং ছাত্রদলকে নিষিদ্ধ করলেই সিংহভাগ সমস্যার সমাধান হবে। কিন্তু সকল প্রকার ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করা যাবে না। ছাত্ররাজনীতি খুবি গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ইতিহাসের অনেকাংশ ছাত্ররাই বুকের রক্তে লিখেছে।
মহান ভাষা আন্দোলন, উনসত্তুরের গণ আন্দোলন, শিক্ষা আন্দোলন, নব্বই এর গণ অভ্যুত্থানে ছাত্রদের অবদান আমরা জানি।
সুতরাং এমন সব ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে-- যা সমাজ, দেশ, জাতির জন্যে ক্ষতিকর।
প্রথমে সমূলে বিনষ্ট করতে হবে দেশের ধর্মভিত্তিক সকল রাজনীতি। এবং এদের লেজুড় ছাত্রসংগঠনসমূহ্। যেমন: জামায়াত এসলামির সাথে ছাত্রশিবির।
তারপর বিলুপ্ত করতে হবে বুর্জোয়াদলগুলির লেজুরবৃত্তি করে যেসব ছাত্রসংগঠন, যেমন ছাত্রলীগ এবং ছাত্রদল।
আপাতত ছাত্রশিবির, ছাত্রদল এবং ছাত্রলীগকে যদি সম্পূর্ণ বিলুপ্ত করা হয়, তবে দেশের শিক্ষাঙ্গনে পড়াশোনার পরিবেশ ফিরে আসবে, হলদখল, ধর্ষণ, টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি, খুন, রাহাজানি, ডাইল এবং গান্জার ব্যবসা, ইভটিজিং ইত্যকার ঘটনা ঘটবে না।
আর দেশে প্রগতিশীল ছাত্ররাজনীতির বিকাশের সুযোগ দেয়া উচিত, যে রাজনীতি একজন ছাত্রকে নিজের অধিকার সম্পর্ক সচেতন করবে, দেশ ও জাতির প্রতি, মানুষের প্রতি দায়বোধ জাগ্রত রাখবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।