আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রাজাকারের লিস্টি, নাকি ভাওতাবাজীর অনাসৃষ্টি!! দালাল আইন (রহিতকরন) আইন,১৯৭৫ বাতিল হতে যাচ্ছে, সেই তথাকথিত ১১০০০ কে কি আটক করা হবে না!! (১৮++)

এহহামিদা'র ব্লগ!!

২০০৮ সালে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম গত তত্বাবধায়ক সরকারকে চাপ দেয় ১৫ ই অক্টোবর, ২০০ এর মধ্যে যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা প্রকাশ করার জন্য!! খবরটি বিডি নিউজে প্রকাশিত হয় যা প্রিয়.কম থেকে তুলে দিলাম নিচে!! ******************************************************************* ঢাকা, সেপ্টেম্বর ২৬ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- আগামী ১৫ অক্টোবরের মধ্যে একাত্তুরের যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা প্রকাশের জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডাররা। তারা বলেছেন, তা না হলে সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের উদ্যোগেই ওই তালিকা তৈরি করা হবে। শুক্রবার ঢাকা ক্লাবে সম্পাদক ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় ফোরামের সমন্বয়ক সাবেক সেনাপ্রধান হারুনূর রশীদ সেক্টর কমান্ডারদের এ দাবি তুলে ধরেন। তিনি বলেন, "সরকার আগামী ১৫ অক্টোবরের মধ্যে যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা প্রকাশ না করলে সেক্টর কমান্ডারস ফোরাম নিজেদের কাছে থাকা তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে ওই তালিকা প্রকাশ করবে। " ******************************************************************* http://priyo.com/blog/ashraf/13678 অবশ্য সে সময় একটি তালিকাও প্রকাশ করা হয়!! ১২/১০/২০০৯ এ সংবাদে প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায় আইনপ্রতিমন্ত্রীর বক্তব্য!! সেই সভায় উপস্থিত ছিল সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের হারুন-অর-রশীদ!! ******************************************************************** প্রথম পর্যায়ে চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করা হবে।

আর এর জন্য কোন তালিকার প্রয়োজন নেই। কারণ তাদের দেশের জনগণ এমনিতেই চেনে বলে উল্লেখ করেন তিনি। প্রতিমন্ত্রীর এ বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে অনুষ্ঠানে উপস্থিত সেক্টর কমান্ডারস ফোরামের সাধারণ সম্পাদক লে. জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে এ পর্যন্ত সরকারের গৃহীত পদক্ষেপকে ইতিবাচক বলে মন্তব্য করেছেন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য করতেই দেরি হচ্ছে : আইন প্রতিমন্ত্রী ******************************************************************* Click This Link কিছুদিন ধরে আমরা সংসদে ও চোরের মা সাজেদার মুখে শুনতে পাই রাজাকারের তালিকা তৈরী করার কথা!! আম্বালীগ নাকি তার নেতাকর্মীদের নির্দেশও দিয়েছে যার যার এলাকায় যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা তৈরী করার জন্য!! ঘাদানিকও বিভিন্ন জায়গায় সভা সমাবেশ করে যুদ্ধাপরাধীদের নতুন তালিকা তৈরীর চেষ্টা করছে বলে জানা যায় পত্রিকার মাধ্যমে!! যা একধরনের চুড়ান্ত ভাওতাবাজী!! এবং একই সাথে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে এই বলে যে, রাজাকার-আলবদর বা যুদ্ধাপরাধী সংক্রান্ত দলিলপত্র নাকি সরিয়ে ফেলা হয়েছে বা নষ্ট করে ফেলা হয়েছে!! যা চুড়ান্ত রকমের একটি ভাওতাবাজী!! ১৯৮৬ এর বেঈমানীর নির্বাচনে অংশগ্রহন করে আম্বালীগ সংসদে যায়!! সেই সংসদে হাসিনা দাবী জানায় যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা প্রকাশের!! যদিও এরশাদ সরকার সেই তালিকা প্রকাশ করেনি!! তবে শফিক আহমেদ নামক একজন (ইনি বর্তমান আইনমন্ত্রী সফিক আহমেদ হওয়ার সম্ভাবনাই বেশী)!! কারন এই আইনমন্ত্রী সফিক আহমেদ পরবর্তীতে গন আদালতের ইনভেস্টিগেশনে সহায়তা করে!! এই সফিক আহমেদ সংসদে হাসিনার ১৯৮৭ সালের দাবীর প্রেক্ষি্তে উজ্জীবিত হয়ে একাত্তরের দালালেরা গ্রন্থ প্রকাশ করে ১৩৯৪ বাংলা, ১৯৮৭ ইংরেজী সালে যার প্রকাশক ছিল মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদ!! অবাক করা ব্যাপার হল, এই গ্রন্থের একটি খন্ডই মাত্র প্রকাশ পেয়েছিল!! এও জানা যায় যে এই খন্ড প্রকাশ পাওয়ার কিছুদিনের মধ্যে আরো তথ্য সম্বলিত পরবর্তী খন্ডগুলো প্রকাশ করা হয় নি রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারনে!! কি ছিল সেই পরিস্থিতি, ১৯৯০ এর এরশাদ বিরোধী আন্দোলন!! লেখক পরিস্কার ভাবে তার বইতে বলেছে যে ****************************************************************** সংসদে বিরোধী দলীয় নেত্রীর এই বক্তব্যে আমি অনুধাবন করতে পারি যে, ১৯৭২ সালের দালাল আইনের অধীনে বিচারযোগ্য অপরাধের অভিযোগে যাদের কারারুদ্ধ এবং সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছিল, তাদের একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রণয়ন করা একান্ত প্রয়োজন। ইতিপূর্বে ’একাত্তরের ঘাতক ও দালালরা কে কোথায়’ রচনার উদ্দেশ্যে তথ্যানুসন্ধানের এক পর্যায়ে আমি ১৯৭২-৭৩ সালের বাংলাদেশ গেজেট (এক্সট্রা অর্ডিনারী) র বিভিন্ন সংস্করণে প্রকাশিত দালাল আইনে অভিযুক্ত আসামীদের একটি ধারাবাহিক তালিকা আবিষ্কার করি।

বিরোধী দলীয় নেত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী এই তালিকা দালাল তালিকা হিসেবে প্রকাশিত হতে পারে এ বিষয়টি অনুধাবন করে আমি এটি প্রকাশের জন্য কয়েকটি সংগঠনের সাথে যোগাযোগ করি। এ’দের প্রত্যেকে এ বিষয়ে প্রশংসনীয় আগ্রহ প্রদর্শন করেছেন। একটি ক্ষেত্রে আমি একজন অগ্রজ কবির আগ্রহের মর্যাদা দিতে না পারার বিশেষ লজ্জিত, কিন্তু এ’দের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদকেই তালিকাটি প্রকাশের জন্য সবচেয়ে উপযোগী সংগঠন বিবেচনা করে আমি তাদের মাধ্যমেই তালিকাটি প্রাকাশের সিদ্ধান্ত নিই। এখন থেকে মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদের উদ্যোগ ও প্রকাশনায় এবং আমার সম্পাদনায় দালাল আইনের অধীনে কারারুদ্ধ ৩৭ হাজার অভিযুক্তের প্রত্যেকের নাম ঠিকানা কয়েকটি খন্ডে মুদ্রিত করে পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রকাশ করা হবে। প্রথম পর্যায়ে ৬ শতেরও বেশী অভিযুক্তের নাম ঠিকানা সম্বলিত এই তালিকা পরিকল্পিত খন্ড মালার ১ম খন্ড।

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক বিভাগ এবং বিশেষ বিভাগ (স্পেশাল ব্রাঞ্চ) ১৯৭২ সালের জানুয়ারী মাসে বাংলাদেশ দালাল (বিশেষ ট্রাইব্যুনাল) আইন ১৯৭২ (রাষ্ট্রপতির আদেশ নং-৮) জারী হবার পর থেকে ১৯৭৩ সালের নভেম্বর মাসে সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার পূর্ব পর্যন্ত এই তালিকা প্রকাশ করে। এটি ছিল প্রকৃত প্রস্তাবে দালাল আইনে অভিযুক্তদের নির্দিষ্ট তারিখে নির্দিষ্ট আদালতে হাজির হবার সরকারী নোটিশ। সরকারের এ কথা বিশ্বাস করার কারণ রয়েছে যে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বাংলাদেশ দালাল আইনের অধীনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন এবং তিনি বিচার এড়ানোর জন্য আত্মগোপন করেছেন কিংবা বিদেশে অবস্থান করছেন--নোটিশে এ কথা উল্লেখ করে আদালতে হাজিরা দেবার নির্দেশ দেওয়া ছাড়াও এই নোটিশের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির স্বনামে কিংবা বেনামে মালিকানাধীন যাবতীয় সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত করা হয়। বাংলাদেশ গেজেটে এই নোটিশ ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়েছিল। উল্লেখ্য, নোটিশ প্রাপ্তদের অধিকাংশকে কারারুদ্ধ করা হয়েছিল।

অবশিষ্টরা আত্মগোপন করেছিল কিংবা দেশত্যাগ করেছিল। অভিযুক্তদের মধ্যে কিছু সংখ্যকের, বিশেষতঃ নেতৃস্থানীয় দালালদের বিচার ও শাস্তি হলেও গণহত্যার সাথে সংশ্লিষ্ট অপরাধের বিচারের জন্য সাধারণতঃ যে প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়, দালাল আইনে তার সংস্থান না থাকায় স্বভাবতই এই শাস্তি ছিল অপরাধের গুরুত্বের তুলনায় অকিঞ্চিতকর। তবে নোটিশপ্রাপ্ত দালালদের কেউই নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আবেদন করতে পারেনি। একই কারণে বিচারের পর আদালত কয়েকজনকে খালাস প্রদান করেছে। তদন্তের পর অনেককে বিচারের জন্য সোপর্দ করা হয়নি, দূর্নীতি আর স্বজনপ্রীতি এর কারণ বলে ধারণা করা হয়।

শেষ পর্যন্ত সাধারণ ক্ষমার ফলে হাজার হাজার দালালদের অপরাধের তদন্ত বা বিচার কোনটিই হয়নি। সরকারী নোটিশে যে ক্রমানুযায়ী অভিযুক্তদের নাম ছাপা হয়েছিল, এই তালিকাতেও সেই ক্রম রক্ষা করা হয়েছে। অনেক নেতৃস্থানীয় দালাল দালাল আইন জারীর আগেই গ্রেফতার হয়ে যাওয়ায় স্বভাবতই আলোচ্য তালিকায় তাদের নাম ওঠেনি। অত্যন্ত দ্রুততার সাথে বর্তমান গ্রন্থটি সংকলিত হওয়ায় এই দালালদের নাম প্রথম খন্ডে ছাপানো সম্ভব হল না। পরবর্তী খন্ডে এ’ধরনের দালালদের নাম ঠিকানা ও আদালতে হাজিরার সময় ও স্থান উল্লেখ করা ছাড়াও রেডিও, টেলিভিশন, সংবাদপত্র এবং বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের দালালদের পূর্ণ তালিকা গ্রন্থবদ্ধ করা হবে, তালিকার ক্রমানুযায়ী প্রথম দিকে নাম ছাপা হয়নি বলেই কোন দালালের গুরুত্ব কম ছিল এমনটি ভাবার কোন হেতু নেই।

এছাড়া দ্রুততার কারণে অভিযুক্ত প্রত্যেকের নামের পাশে তার বিচার হয়েছিল কিনা, বিচার হয়ে থাকলে তার বিরুদ্ধে কোন কোন অপরাধের জন্য অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল, কোন কোন অপরাধে কি কি শাস্তি হয়েছিল, কাকে কাকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছিল, অভিযুক্তের বর্তমান অবস্থান ইত্যাদিসহ প্রাসঙ্গিক অন্যান্য তথ্যাদি সংযোজন করা সম্ভব হয়নি। আগামী সংস্করণে এই অসম্পূর্ণতা সংশোধন করা হবে তবে এই অসম্পূর্ণতা সত্ত্বেও তালিকাটির গুরুত্ব হ্রাস পাবে বলে আমার মনে হয়না, কারণ, দালাল আইনের অধীনে তদন্ত, বিচার ও শাস্তি কোনটিই প্রকৃত অপরাধীর কৃত অপরাধের গুরুত্বের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ ছিলনা। এই অসম্পূর্ণতার কারণেই বর্তমান তালিকাটিকে দালাল তালিকা না বলে দালাল আইনে অভিযুক্তদের তালিকা বলতে হচ্ছে। ******************************************************************* Click This Link এই খন্ডে ৬০০জনের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল মামলা নাম্বার,প্রথম হাজিরার দিন সহ!! আম্বা সরকার একবার বলছে যুদ্ধাপরাধীদের তালিকা করবে আবার বলছে করার প্রয়োজন নেই!! আবার এইটাও শোনা যায়যে আম্বানেতা কর্মীদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে নতুন করে তালিকা তৈরী করার জন্য!! ঘাদানিক পথে প্রান্তরে ঘুরে বেড়াচ্ছে, নতুন তালিকা তৈরী করার জন্য!! কেন এই ভাওতাবাজী!! দালাল আইনে অভিযুক্ত সকল যুদ্ধপরাধীদের তালিকা আছে একেবারে মামলা নাম্বার সহ!! সেই তালিকা ধরে কেন এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে না!! নতুন করে তালিকা তৈরী করার নামে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকার মতই বিতর্কিত করার এই অপপ্রয়াস কেন!! পথে মাঠে গিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের নাম সংগ্রহের নামে এই ভাওতাবাজী কেন!! সফিক আহমেদ তার একাত্তরের দালালেরা বই প্রথম ও একমাত্র খন্ডের সুচনা পর্বে বলে দিয়েছেন যে ১৯৭৩ সালে ৩০ শে নভেম্বরের সাধারন ক্ষমা ঘোষনার পরে দালাল আইনে আর কোন বিচার হয়নি!! শফিক আহমেদ বলেছিলেম পরবর্তী খন্ডগুলোতে একে একে দালাল আইনে মামলার সুত্র ধরে যুদ্ধপরাধীদের পুর্ন তালিকা প্রকাশ করা হবে!! মামলার অবস্থা,কে কখন মুক্তি পেয়েছিল সব কিছুপ্রকাশ করা হবে!!কারা আটকাল শফিক আহমেদের পরবর্তীখন্ড গুলো!!কেন আটকানো হল!! এই ব্যাপারে আম্বালীগের ভুমিকা কি!! মুজিবের অপরাধ ঢাকারজন্যই কি আর পরবর্তী খন্ডগুলো প্রকাশ করা হয় নি!! অন্যের উপর যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না করার দোষ চাপাতে অসুবিধা হয় বলে!! মুজিবকি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের চেয়েও বড়!! ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট থেকে ১৯৭৯ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সরকার গুলোকে অবৈধ ঘোষনা করেছে হাইকোর্ট এবং সুপ্রিমকোর্ট!! তাদের ভাষায় কিছু জন গুরুত্বপুর্ন আদেশ বা অধ্যাদেশ ছাড়া আর সকল আদেশ অধ্যাদেশ বাতিলের নির্দেশ দেয়া হয়েছে!! আমরা আশা করতে পারি যে এর ফলে দালাল আইন (রহিতকরন) আইনও বাতিল হয়ে যাবে!! আম্বালীগ এত দিন বলে আসছিল যে দালাল আইন (রহিতকরন) আইনের মাধ্যমে নাকি ১১০০০ সাজাপ্রাপ্ত ও বিচারের জন্য অপেক্ষমান হিংস্র যুদ্ধাপরাধীদের ছেড়ে দেয়া হয়েছিল!! আম্বালীগ কি তথাকথিত এই ১১০০০ কে গ্রেফতার করবে, যেহেতু হাইকোর্ট-সুপ্রিমকোর্টের রায়ের সুত্র ধরে দালাল আইন (রহিতকরন) আইন,১৯৭৫ বাতিল হয়ে যাবে!!

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.