গল্পের রাজত্বে বসবাস করছি আপাতত
শান্তির একটি ঘুমের জন্য মানুষ চিরকালই কাঙাল। একটা রাত ঠিক মতো ঘুমাতে না পারলে শুরু হয়ে যায় অস্থিরতা। ঘুমানোর জন্য কতো বিখ্যাত মানুষের কতো অস্থিরতা ছিলো তা একটু জেনে নেয়া যাক :
১. নেপোলিয়ান বেনাপোর্ট : প্রতি রাতে তিন-চার ঘন্টার বেশি ঘুমাতে পারতেন না, তবে তাতে অবশ্য তার কোন সমস্যা হতো না।
২. উইনস্টন চার্চিল : ব্রিটিশ প্রধাণ মন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলের অবশ্য ঘুম না আসার সমস্যা ছিলো। চার্চিলের দুটো বিছানা ছিলো।
ঘুম না-আসলে তিনি বিছানা বদল করতেন।
৩. চার্লস ডিকেন্স : তিনিও বিশ্বাস করতেন, বিছানার অবস্থান অনিদ্রার সমস্যা কাটাতে পারে। তিনি সব সময় বিছানার মাথার দিকটা দক্ষিণে রাখতেন। শুধু দক্ষিণ হাওয়ায় চলতো না, তিনি বিছানায় শুয়ে দুপাশে হাত ছড়িয়ে ঠিক মাঝামাঝি জায়গাটা ঠিক করতেন, তারপর সেখানে শুয়ে ঘুমাতেন।
৪. টমাস এডিসন : তিনি না-ঘুমিয়ে দীর্ঘ সময় থাকতে পারতেন।
খুব কঠিন কোন পরিশ্রমের পর তিনি এক-আধ ঘন্টা ঝিমিয়ে নিতেন, ব্যাস এতেই সব ঠিক।
৫. কাফকা : অনিদ্রার কারণ হিসেবে নিজের সৃষ্টিশীলতাকে দায়ী করতেন তিনি। তার ধারণা ছিলো যখন কোন লেখা তার ভেতরে জাগ্রত হতো তখনই তাকে অনিদ্রা গ্রাস করতো। তিনি ডায়রীতে ঘুমানোর প্রিয় কৌশলের বর্ণনা দিয়েছেন এইভাবে Ñ ‘নিজেকে যতোটা সম্ভব ভারগ্রস্থ করার জন্য, যেটা আমি ঘুমের কারণ মনে করি, আমি নিজের দুহাত ক্রস করে কাঁধে রাখি এবং সৈনিক যেভাবে তার ব্যাগ পিঠে নিয়ে ঘুমায় সেভাবে ঘুমাই। ’
৬. রুডইয়ার্ড কিপলিং : যখন ঘুম আসতো না তখন তিনি বাড়ি ও বাগানে হাঁটাহাঁটি করতেন।
তিনিই লিখেছিলেন, ‘আমাদের করুণা করো! ওহ করুণা করো! আমরা জেগে আছি!’
৭. বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন : ঘুমুতে না-পারলে তিনি বিছানা ছেড়ে বাইরে যেতেন হাটাহাটি করতে। তারপর বিছানার গরম বাতাস বেরিয়ে গেলে ঘুমাতে চেষ্টা করতেন।
৮. মেরিলিন মনরো : স্নায়ু শীতল করতে ও ঘুমাতে প্রতিদিন ২০টা ট্যাবলেট খেতেন তিনি।
৯. ভ্যান গঘ : বালিশে ও জাজিমে প্রচুর কর্পূর ঢেলে অনিদ্রা কাটাতেন।
১০. আলেক্সান্দার দ্যুমা : ডাক্তারের পরামর্শ মতো, প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় একটা আপেল খেতেন।
ডাক্তার মনে করতেন এতে করে প্রতিদিন দ্যুমা নিয়ম করে ঘুমাতে যেতে এবং উঠতে পারবেন।
িন১. নেপোলিয়ান বেনাপোর্ট : প্রতি রাতে তিন-চার ঘন্টার বেশি ঘুমাতে পারতেন না, তবে তাতে অবশ্য তার কোন সমস্যা হতো না।
২. উইনস্টন চার্চিল : ব্রিটিশ প্রধাণ মন্ত্রী উইনস্টন চার্চিলের অবশ্য ঘুম না আসার সমস্যা ছিলো। চার্চিলের দুটো বিছানা ছিলো। ঘুম না-আসলে তিনি বিছানা বদল করতেন।
৩. চার্লস ডিকেন্স : তিনিও বিশ্বাস করতেন, বিছানার অবস্থান অনিদ্রার সমস্যা কাটাতে পারে। তিনি সব সময় বিছানার মাথার দিকটা দক্ষিণে রাখতেন। শুধু দক্ষিণ হাওয়ায় চলতো না, তিনি বিছানায় শুয়ে দুপাশে হাত ছড়িয়ে ঠিক মাঝামাঝি জায়গাটা ঠিক করতেন, তারপর সেখানে শুয়ে ঘুমাতেন।
৪. টমাস এডিসন : তিনি না-ঘুমিয়ে দীর্ঘ সময় থাকতে পারতেন। খুব কঠিন কোন পরিশ্রমের পর তিনি এক-আধ ঘন্টা ঝিমিয়ে নিতেন, ব্যাস এতেই সব ঠিক।
৫. কাফকা : অনিদ্রার কারণ হিসেবে নিজের সৃষ্টিশীলতাকে দায়ী করতেন তিনি। তার ধারণা ছিলো যখন কোন লেখা তার ভেতরে জাগ্রত হতো তখনই তাকে অনিদ্রা গ্রাস করতো। তিনি ডায়রীতে ঘুমানোর প্রিয় কৌশলের বর্ণনা দিয়েছেন এইভাবে Ñ ‘নিজেকে যতোটা সম্ভব ভারগ্রস্থ করার জন্য, যেটা আমি ঘুমের কারণ মনে করি, আমি নিজের দুহাত ক্রস করে কাঁধে রাখি এবং সৈনিক যেভাবে তার ব্যাগ পিঠে নিয়ে ঘুমায় সেভাবে ঘুমাই। ’
৬. রুডইয়ার্ড কিপলিং : যখন ঘুম আসতো না তখন তিনি বাড়ি ও বাগানে হাঁটাহাঁটি করতেন। তিনিই লিখেছিলেন, ‘আমাদের করুণা করো! ওহ করুণা করো! আমরা জেগে আছি!’
৭. বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন : ঘুমুতে না-পারলে তিনি বিছানা ছেড়ে বাইরে যেতেন হাটাহাটি করতে।
তারপর বিছানার গরম বাতাস বেরিয়ে গেলে ঘুমাতে চেষ্টা করতেন।
৮. মেরিলিন মনরো : স্নায়ু শীতল করতে ও ঘুমাতে প্রতিদিন ২০টা ট্যাবলেট খেতেন তিনি।
৯. ভ্যান গঘ : বালিশে ও জাজিমে প্রচুর কর্পূর ঢেলে অনিদ্রা কাটাতেন।
১০. আলেক্সান্দার দ্যুমা : ডাক্তারের পরামর্শ মতো, প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় একটা আপেল খেতেন। ডাক্তার মনে করতেন এতে করে প্রতিদিন দ্যুমা নিয়ম করে ঘুমাতে যেতে এবং উঠতে পারবেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।