আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ডক্টর ইউনুস রাজাকার নয় তবে তিনি ৭১ এর মুক্তি সংগ্রামের বিরুদ্ধে ছিলেন:: এখনও তিনি গণজাগরনের বিরুদ্ধে!!!

পথ হারা পাখি কেঁদে ফিরি একা!!! ডক্টর ইউনুস নামটি শুনলে মন গর্ভে ভরে উঠতো। আর যাই হোক তিনি তো বাংলাদেশের প্রথম নোবেল বিজয়ী। তাও আবার শান্তিতে!!! আমরা জানি নোবেল পুরষ্কারের মধ্যে শুধু শান্তি পুরষ্কারটি দেয়া হয় নরওয়ে থেকে। আর গ্রামীণ ফোন নামক মোবাইল অপারেটরটি হল টেলনর এর। টেলনর হল নরওয়ের কোম্পানী।

যারা সবচেয়ে বেশী ব্যবসা করে বাংলাদেশে। ডক্টর ইউনুস দেশী মানুষের মন জয় করতে না পারলেও হিলারী ক্লিনটনের মত আরও বড় বড় মানুষ তার হাসির সুন্দর্যে মন দিয়ে ফেলেন। তাই তার প্রথম বিশ্বে বন্ধুর অভাব নয়। নরওয়ে জাতি তাকে মনে রেখেছে। তাদের মনে ডক্টর ইউনুসের ব্যাবসায়ীক বুদ্ধি ভালোলেগেছে।

তাই তারা তাকে পুরষ্কিত করতে ভুলে নি। তিনি তার ব্যাবসায়ীক বুদ্ধি ও বিদেশীদের মন জোগানোর ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে তার কর্মকে বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে দিয়ে শান্তিতে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছেন। কিন্তু মজার ব্যাপার হল প্রজন্ম চত্তরে বিশ্ব ইতিহাসে সব চেয়ে অহিংস ও শান্তিপূর্ণ গণজাগরণে ডক্টর ইউনুস কে দেখা যাচ্ছে না। কিন্তু কেনো? উত্তর: ১৯৭১ইং সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্র আমাদের স্বাধীনতার পক্ষে ছিলো না।

তিনিও বিপক্ষে ছিলেন। আজ যদি তিনি শাহবাগে বাঁধ ভাঙার স্লোগানে আসেন তাহলে যদি তার সেই রূপ জনসম্মুখে চলে আসে? বলুন ভাই কে চায় জেনে শুনে নিজের মানইজ্জত বিষর্যন দিতে চায়? ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।