৭ টি জীবদ্দশায়
১। সম্মান: পিতা মাতার সম্মান ও ইজ্জত করা।
২। মুহাব্বত: তাঁদের সাথে মুহাব্বত ও ভালোবাসা রাখা।
৩।
ইতাআত: তাঁদের আদেশ পালন করা।
৪। খিদমত: তাঁদের সেবা করা।
৫। আরামের চিন্তা: তাঁদের আরাম ও শান্তির দিকে খেয়াল রাখা।
৬। প্রয়োজন মেটনো: তাঁদের প্রয়োজন মেটনোর জন্য চেষ্টা করা।
৭। সাক্ষাত করা: যখনি সুযোগ হয় তাঁদের সথে বার বার দেখা করা।
৭ টি মৃত্যর পর
১।
মাগফিরাত দোয়া: তাঁদের জন্য বেশী বেশী গুনাহ মাফ চাওয়া ও দুয়া করা।
২। ইছালে সওয়াব: তাঁদের জান্য ইবাদত করে ও দান খয়রাত করে সওয়াব পৌছানো।
৩। তাঁদের আত্নীয় স্বজনের সম্মান: তাঁদের আত্নীয় ও বন্ধু বান্ধব গনকে সম্মান করা।
৪। ঋণ ও আমানত পরিশোধ করা: ঋণ থাকলে অথবা তাঁদের কাছে কারো আমানত থাকলে তা পরিশোধ করা।
৫। আত্নীয় স্বজনদের কে সাহায্য করা: তাঁদের আত্নীয় স্বজন ও বন্ধুদের সাহায্য করা।
৬।
ওছিয়ত পুরা করা: শরীয়ত সম্মত তাঁরা যদি কোন ওছিয়ত করে থাকে, তা পূরণ করা।
৭। কবর যিয়ারত: কোন কোন সময় তাঁদের কবর যিয়ারত করা ও তাঁদের গুনাহের মাগফিরাতের জন্য দোয়া করা।
প্রত্যেক সন্তানের উচিৎ তাদের পিতামাতার জন্য সদগায়ে যারিয়াহ্ হওয়া। অর্থাৎ, নেক আমল করা, নামায পড়া, জিকির করা, তাসবীহ্ তাহ্লীল পড়া।
সন্তানের নেক আমল বিনা দোয়ায় পিতামাতার কবরে পৌঁছে যায়।
কেউ যদি সমুদ্রে হাবুডুবু খেতে থাকে আর এই মূহুর্তে তার সাহায্যার্থে একটি একটি কাষ্টখন্ড বা কলাগাছ হাজির করা হয় তবে তা ঐ ব্যাক্তির জন্য কেমন উপকারী হবে?
হযরত মোহাম্মদ (স: ) বলেছেন, তোমাদের মধ্যে যখন কেউ মারা যায়, সে যেন মহা সমুদ্রে হাবুডুবু খেতে থাকে। তখন তার জন্য যদি নেক আমল পাঠানো হয় তবে তা ঐ ব্যাক্তির (মৃত ব্যাক্তির) জন্য কাষ্টখন্ডের চেয়ে বেশী উপকারী হয়।
আমাদের যারা চলে গেছেন অর্থাৎ আমাদের পূর্ববর্তীদের জন্য এই নেক আমল পাঠানোর দায়িত্ব তো আমাদেরই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।