উন্মাদ খুলির পৃষ্ঠাগুলি
ফেরত চাই তোমার জন্য প্রতীক্ষারত দ্বাররক্ষীর মাথা, পুরনো খুলির পাশে শ্যামাভঙ্গি দেহে জমে উঠুক বৃষ্টির ফোটা। আমি একা একা নতুন কবরের ঘাসে ফুটে উঠা দেখবো ভোরস্নিগ্ধ নদ, খোলা পিঠের রোদে উড়বে কামাক্ষীর জামা। বোতাম ঘরের সিঁড়ি বেয়ে এবার ঢুকে যাবো সত্যি সন্ধ্যার হাড়-মাংশে, ধূপ আর জহরে।
খুলে নাও হৃদপিণ্ডের বাঁশি, পড়ে থাক শিহরণের মেঝেতে ডাক-হরকরার শুকনো দেহ, আমি দেখবো না ডাকবাক্সের বিমর্ষ করোটি। পানের পিক থেকে সরাসরি উঠে যাওয়া দেয়ালে চোখ রাখা বিকেলে আবার তুমি চুলের ভিতর ডুবিয়ে নাও দুষ্ট হাওয়া, মন্দিরের পাশে রাতজাগা পাগলের হাসিতে ঝরে পড়বে শিউলি ফুলের মায়া, সুপারিবাগানের শন্ শন্, আমি দেখবো নিঃস্ব পানের বাটা।
কালকে যাকে ভালবাসোনি আজ তাকেই পাটাই বাটা হলুদে দেখবো হে একলা পাখা। আজ তচনচ করতে চাচ্ছে নিজেকে নৈঃশব্দ্যের সকল উপদ্বীপ তোমার ফেরারী বাতাসে। আজ তুমি কাশফুলের ইশকুলে যেওনা।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।