আমরা দুবার সাফ গেমসে (১৯৯৯ ও ২০০৯ সাল) স্বর্ণ জিতেছি। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপেও (২০০৩ সাল) শিরোপা জিতেছি। আর নেপালের বিরুদ্ধে যখন আমরা মাঠে নামি তখন ফেবারিট হিসেবেই নামি। নেপাল তো আর ধরাছোঁয়ার বাইরের কোনো দল নয়। যদিও দলে কিছুটা ইনজুরি সমস্যা আছে।
তবে আমি জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী। কোচ লোডডিক ডি ক্রুইফের একটা বিষয় আমার খুবই খারাপ লেগেছে, তা হলো তিনি বাংলাদেশকে 'আন্ডারডগ' হিসেবে ভাবছেন। ম্যাচের আগে একজন কোচের কাছে আমি এমন মন্তব্য আশা করিনি। এটা খুবই দুঃখজনক। হতে পারে এটা কোচের কোনো কৌশল।
কিন্তু কোচের মুখে এমন কথা শোনার পর আমার খুবই খারাপ লেগেছে। মাঠে খেলোয়াড়রা খারাপ করতেই পারেন। তাই বলে আগে থেকেই খারাপ ফলের চিন্তা করাটা তো ঠিক নয়। তা ছাড়া আমাদের দল তো আর খারাপ নয়। এবারই প্রথমবারের মতো গোলকিপার কোচ আনা হয়েছে।
আলাদা ট্রেইনার রয়েছে। ফিটনেস লেবেল বাড়াতে সব রকম চেষ্টাই করা হয়েছে। তা ছাড়া বাফুফে তো কোনো কিছুর কমতি রাখেনি। তাই আমি মনে করি, নেপালের বিরুদ্ধে জেতা সম্ভব। আমি তো মনে করি, বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা সম্ভব।
এমনকি চ্যাম্পিয়ন হওয়াও অসম্ভব নয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।