প্রধানমন্ত্রীরে দিয়েই শুরু করে। আপামণির পোলা ও মাইয়া উভয়েই বিদেশি ছিটিজেন। জয় ভাই তো আম্রিকা আসেন বহুদিন থিকা। ক্রিস্টিন ভাবিরে বিয়া কইরা আমাগো ফর্সা বানানোর প্রজেক্ট হাতে নিসেন। পুতুল আপাও আম্রিকা থাকেন।
এইবার যাই দীপু মণির কথায়। ম্যাডামের স্বামী-সন্তানও আম্রিকা থাকেন। আর আমাগো ড্যাশিং সোহেল তাজ ভাই তো কাপাসিয়া শুণ্য কইরা সেই যে আম্রিকা গেলেন আর আইলেন না। তার স্ত্রীও নাকি আম্রিকান। সৈয়দ আশরাফ ভাই তো মাঝেমধ্যেই বিলাত যান বিলাতি বউবাচ্চাদের দেখভাল করতে।
ভালা কথা আমাগো ১১/১ এর ভাইসাবগোও আম্রিকায় ভাল প্লাটফর্ম আসে। মইন কাকু তার আম্রিকা পড়ুয়া পোলার লগে সাক্ষাতে গিয়া আর আসতাসেন না। ফকরুদ্দিন জ্যাঠাও পদ্মার মায়া ত্যাগ কইরা আম্রিকা গ্যাসেনগা। শুনসি উনাগো নাকি আম্রিকান পাসপুর্ট আসে! অবশ্য শুনা কথা। ডিজিএফআইয়ের তৎকালীন প্রধান জেনারেল সাবও ( নামডা স্মরণে নাই) আম্রিকা যায়া আর আইতাসেন না।
আর বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ মিশনের হাইকমিশনার জেনারেল মাসুদ মামাও অনেকদিন ধরে সেইখানেই আসেন। আবার দেশের মাটিতে সাক্ষাত হবে কিনা সেই গ্যারান্টি কে দিবে? তবে মজার ব্যাপার হইল উনারা দেশ ছাড়ার পরপরই রাজনৈতিক কাকুরা মামলা করা শুরু করলেন।
আহা। আমাগো ভাই-বেরাদাররা কত্ত সহজে আম্রিকা, বিলাতে খালি যায় আর আসে। কখনও আবার আসেও না।
আমারও আম্রিকা যাইতে মন্চায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।