সোমবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত এই অবরোধ চলাকালে হাজীগঞ্জ-কুমিল্লা সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বেলা ১১টায় হঠাৎ একদল লোক এসে রাস্তায় যানবাহন ভাংচুর শুরু করে। এতে যানবাহনে থাকা যাত্রীরা আতংকিত হয়ে পড়েন।
ছোট-বড় প্রায় ১০টি যানবাহন ভাংচুর শেষে সড়ক অবরোধ করে।
এ সশয় তারা রাস্তায় আগুনও ধরায়।
এ সশয় হাজীগঞ্জ-কুমিল্লা সড়কে অনেক যানবাহন আটকা পড়ে এবং যাত্রীদের দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
চাঁদপুর জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক মিজানুর রহমান ভূঁইয়া কালু বলেন, “আমরা কোনো কমিটি ঘোষণা করিনি। তবে হাজীগঞ্জ পৌর যুবলীগের একটি কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া চলছে। ”
যারা ভাংচুর বা সড়ক অবরোধ করে জনসাধারণের ক্ষতিসাধন করছে তাদের সঙ্গে যুবলীগের কোনো সম্পৃক্ততা নেই, বলেন তিনি।
চাঁদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. কামরুল ইসলাম বলেন, কিছু লোক রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টির চেষ্টা চালায়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।