হাসতা লা ভিসতা, অপূর্ব!
ধোনেশ পাখি বড়ো ভালা পাখি। বেশ বড়ো আকারের হয়। আমাদের দ্যাশে এই পাখির অস্তিত্ব আজ ভয়ানকভাবে বিপন্ন। প্রধানত রাঙামাটি অঞ্চলে একে দুয়েকটা দেখা যায়।
বড় ঠোঁট সহজেই চোখে পড়ে।
শরীরে কালো ও হলুদ রঙের নান্দনিক ছোপ রয়েছে।
প্রজননকালে গাছের কোটরে বাসা বানায়। স্ত্রী পাখিটি ডিমের উপর তা দিতে বসে। পুরুষ পাখিটি শুধু ঠোটের জন্য একটু ফাঁক রেখে কোটরের মুখটা কাদামাটি দিয়ে ঢেকে দেয়। যতদিন ডিম ফোটেনি মুখে করে খাবার এনে সঙ্গিনীকে উপহার দেয়।
শ্রীমঙ্গলের মিশন রোডে নিজস্ব বাসায় ছিল সীতেশবাবুর চিড়িয়াখানা। ৩ মাস পূর্বে ২ কি.মি. দূরে ১.৮০ একরের নিজস্ব মৎস্য খামারে চিড়িয়াখানাটি স্হানান্তর করে নিয়ে গেছেন উনারা। পাখিদের মধ্যে আছে ঘুঘু, সোনালী ঘুঘু, হরিয়াল, নিশি বক, বনমোরগ, চখাচখি, লাভ বার্ড, টিয়া এবং অবশ্যই ধোনেশ।
ধোনেশ পাখির তেল : এই তেল মানবশরীরের পক্ষে অতীব উপকারী। যে পত্নীপ্রেমিক ভক্তিভরে এই তেল স্বীয় মেশিনে মর্দন করে, তাহার যাবতীয় হতাশা দূর হয় ও তাহার পত্নীর মস্তিষ্ক সুশীতল হয়।
বাটারফ্লাই এফেক্টের ফলে সেই অতৃপ্ত নারীর দৃষ্টিশক্তিও বহুগুণে বর্ধিত হয় ও সম্মুখে মাইক্রোসফটের প্রকৌশলীবৃন্দ দাঁড়িয়ে থাকলে তাহাদিগকে ফেরেশতা বলে মনে হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।