অপারেশন ক্লিন স্ট্রিট শুরু হয়েছে। কতটুকু কাজে লাগবে বোঝা যাচ্ছেনা। এই অভিযানে রোজার মাসে যানজট কমাতে রাজধানী ঢাকাকে ৮টি অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে। শুরু হয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিশেষ অভিযান । এতে ২০ জন ম্যাজিস্ট্রেট ২০টি আদালতের নেতৃত্ব দেবেন।
রাস্তার দু-পাশে অবৈধ পার্কিং, যেখানে সেখানে বাস থামানো, রাস্তার ওপর নির্মাণ-সামগ্রী ফেলে রাখা বা হকারদের রাস্তা দখলের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের অভিযান পরিচালনা করবে। আজ এ বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ-ডিএমপি-র সদর দপ্তরে 'অপারেশন ক্লিন স্ট্রিট' কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে গঠিত কমিটির একটি বৈঠক হয়। বৈঠকের পর দুপুরে এ কমিটি রাজধানীর তেজগাঁও এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম পরিদর্শন করে। ভ্রাম্যমাণ আদালতসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংস্থার কার্যক্রম মনিটরিং ও সমন্বয় সাধনের জন্য যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব শফিক আলম মেহেদীকে প্রধান করে গত বৃহস্পতিবার ১২ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটিতে স্বরাস্ট্র মন্ত্রণালয়, ডিএমপি, বিআরটিএ, রাজউকসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার উপসচিব, প্রকৌশলী এবং উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা রয়েছেন।
ক্লিন ষ্ট্রিট ঢাকার রাস্তাকে কতটুকু ক্লিন করতে পারেবে তা এখন দেখার বিষয়। নাকি রোজার মাসে অসহনীয় যানজটে পিষ্ট হবেন নগরবাসি..............
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।