কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....
যার উপর পড়ে সেই বুঝে । ভূলে যেতে বসেছে পাকিস্থানীর ২৪বছরের নির্যাতন বঞ্চনার ইতিহাস। এই পাকিস্থানী আর্মিরা একটি সম্প্রাদায়কে তাদের স্বার্থে ব্যাবহার করেছিল এবং বাঙ্গালীদের উপড় বিভিন্ন চাপিয়ে দেয়া সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বিহারীদের ভূমিকা অস্বিকার করা যায় না। যদিও এই প্রসঙ্গ তাদের হেয় প্রতিপন্ন করার জন্যে নয়।
একবার নিজের চেহারা আয়না দেখার জন্যে তাদের প্রসঙ্গ টেনে আনতে হলো।
পার্বত্য চট্রগ্রামে সুবিধাভুগিরা সেনাবাহিনী প্রত্যাহারের বিরুধীতা করছে।
যেখানে সার্বভৌমত্ব রক্ষা সেনাবাহিনীর দায়িত্ব
সেখানে বিশেষ সুবিধাভূগি আমার মতো বাঙ্গালী সমাজ কিসের মোহে তার বিরুধীতা করছে বুঝতে কারো অসুবিধার হবার কথা নয়।
সেনাবাহিনী প্রত্যাহার বলতে কি বুঝছি। পুরোপুরি প্রত্যাহার নয়। তবে বিডিআর চৌকি প্রত্যাহার মেনে নেয়া যায় না।
পার্বত্য চট্রগ্রামের তিনটি জেলায় ছয়টি সেনানিবাস থাকবে যা অন্য সব জেলা বা বিভাগ থেকে বেশী। প্রশ্ন হলো দীর্ঘমেয়াদী একটি সমস্যা সমাধানের জন্যে সরকার আন্তরিক হলে যেকোন সমস্যা সমাধান করা সম্ভব। পাহাড়ীদের অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চয়তা দিয়ে, রক্তাক্ত ইতিহাসকে ভূলে যেয়ে তাদের কে আস্থায় এনে ঐ এলাকায় পর্যটন শিল্পের বিকাশ করা সম্ভব। তার মাধ্যমে পাহাড়ী বাঙ্গালী সবার অর্থনিতিক মুক্তির নিশ্চয়তা পাবে। উপকৃত হবে সারা বাংলাদেশের জনগণ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।