আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রাজ্জাক সাহেব কি মন্ত্রীত্ব ফিরে পাবার টিকেট নিয়ে ঢাকা ফিরলেন......................?

আমি জানি ভাল কিছু করার মাঝে প্রকৃত আনন্দ । আমি সব ভালদের সঙ্গী হতে চাই।

দ্বিতীয় বার মন্ত্রী হতে না পারার পর যখন দেখলেন ভারতের দাদাগীরি ছাড়া মন্ত্রী হয়া যাবে না । এখন মন্ত্রী হয়ার টিকেট লাভ করলেন তবে শর্ত টিপাই বাধ বাংলাদেশের কোন ক্ষতি হবে না এটা দেশের মানুষের সামনে বলতে হবে কারণ ফারাক্কা বাধের উপর জাতির পিতার ক্ষমতা নির্ভরতার ছিল শর্ত মতে ফারাক্কা বাধ হয়েছিল। ফারাক্কার পূর্বে বলা হয়েছিল তা বাংলাদেশের কোন ক্ষতি হবে না এখন কি হয়েছে তা জাতির সামনে পরিস্কার।

তো এখন দেশবাসীকে অপেক্ষা করতে হবে তা ক্ষমতার জন্য জাতি কোন দিকে যাবে। টিপাইমুখ বাঁধ এলাকা পরিদর্শনের নামে সরকার দলীয় সংসদীয় কমিটির ভারত সফর শেষ। পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন, এই বাঁধের বৈধতা দেয়ার জন্যই তারা ভারত সফরে গিয়েছিলেন। তবে সফরকারী দলের নেতা আবদুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে যে প্রচারণা চলছে তা সত্য নয়। অপরদিকে সাবেক পানিসম্পদ মন্ত্রী মেজর (অবঃ) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এই সফর কোনো ফল দেয় নাই।

টিপাইমুখ বাঁধ পরিদর্শনে সরকার দলীয় সংসদীয় প্রতিনিধি দল ভারত যাওয়ার আগেই বিশেষজ্ঞ মহল থেকে বলা হয় যে, এ সফর কোন ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে না। কারণ তথ্য-উপাত্ত নেই। আর সংসদীয় প্রতিনিধি দলে নেই তেমন কোনো বিশেষজ্ঞ। বিএনপির পক্ষ থেকে এটাকে আনন্দ ভ্রমণ বলে উল্লেখ করা হয়। সাবেক পানিসম্পদ মন্ত্রী ও বিএনপি নেতা মেজর (অবঃ) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ গতকাল এই প্রতিবেদককে বলেন, এ সফর কোনো ফল দেয় নাই।

তারা দিল্লী গিয়ে টিপাইমুখ বাঁধের তথ্য-উপাত্ত চাইলে দেবে কেন? সরকারিভাবে চাইতে হবে। কোনো দেশে এমন নজির নেই। এ ধরনের কাজ সংসদীয় কমিটি করে না। আমরা যখন ক্ষমতায় ছিলাম তখন সরকারিভাবে ভারতকে চিঠি দিয়ে বাঁধের কাজ বন্ধ রাখার অনুরোধ করেছিলাম। ১৯৯২-১৯৯৬ সময়ে ৩টি, ২০০২-২০০৩ সালের মধ্যে ২টি চিঠি দিয়ে কাজ বন্ধ রাখার অনুরোধ করেছিলাম।

তিনি আরও বলেন, এসব কাজ এভাবে হয় না। এখন সরকারের যা করা উচিত তা হলো জেআরসি বৈঠক ডেকে তথ্য-উপাত্ত চাওয়া, বাঁধ নির্মাণ বন্ধ রাখার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আহবান জানানো এবং চুক্তি করা। সাবেক পানিসম্পদ মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রাজ্জাকের সরকারি দলের সংসদীয় দল প্রথমে দিল্লী যান। সেখানে গিয়ে ভারতের পরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে সংক্ষিপ্ত বৈঠক করেন। তারা টিপাইমুখ বাঁধের তথ্য-উপাত্ত চান বলে বিভিন্ন সংবাদ সংস্থার খবরে বলা হয়।

পরে তারা গৌহাটিতে আসেন। সেখান থেকে গত শুক্র ও শনিবার দু'টি হেলিকপ্টারে টিপাইমুখ বাঁধ পরিদর্শনে যান। প্রতিনিধি দলের নেতা সরকারি বার্তা সংস্থা বাসসকে বলেন, সাদা মেঘের জন্য হেলিকপ্টার নামতে পারেনি। তবে হেলিকপ্টার থেকে দেখতে পান যে টিপাইমুখ এলাকায় কোনা বাঁধ নির্মাণ হচ্ছে না। অবকাঠামো নজরে পরে নাই।

হেলিকপ্টার থেকে তিনি শুধু একটি ভিত্তিপ্রস্তর দেখতে পেয়েছেন। গতকাল সোমবার আবদুর রাজ্জাক কোনো একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে বলেন, টিপাইমুখে বাঁধ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে যে প্রচারণা বাংলাদেশে চালানো হচ্ছে তা সত্য নয়। হেলিকপ্টার থেকে অনেকটা নিচুতে নেমেও কোনো স্থাপনা দেখতে পাইনি। তিনি আরও বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আবারো আমরা টিপাইমুখ পরিদর্শনে যাবো। টিপাইমুখ বাঁধ এলাকা পরিদর্শনের নামে সরকার দলীয় সংসদীয় কমিটির ভারত সফর শেষ।

পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন, এই বাঁধের বৈধতা দেয়ার জন্যই তারা ভারত সফরে গিয়েছিলেন। তবে সফরকারী দলের নেতা আবদুর রাজ্জাক এমপি বলেছেন, টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে যে প্রচারণা চলছে তা সত্য নয়। অপরদিকে সাবেক পানিসম্পদ মন্ত্রী মেজর (অবঃ) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, এই সফর কোনো ফল দেয় নাই। টিপাইমুখ বাঁধ পরিদর্শনে সরকার দলীয় সংসদীয় প্রতিনিধি দল ভারত যাওয়ার আগেই বিশেষজ্ঞ মহল থেকে বলা হয় যে, এ সফর কোন ইতিবাচক ফল বয়ে আনবে না। কারণ তথ্য-উপাত্ত নেই।

আর সংসদীয় প্রতিনিধি দলে নেই তেমন কোনো বিশেষজ্ঞ। বিএনপির পক্ষ থেকে এটাকে আনন্দ ভ্রমণ বলে উল্লেখ করা হয়। সাবেক পানিসম্পদ মন্ত্রী ও বিএনপি নেতা মেজর (অবঃ) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ গতকাল এই প্রতিবেদককে বলেন, এ সফর কোনো ফল দেয় নাই। তারা দিল্লী গিয়ে টিপাইমুখ বাঁধের তথ্য-উপাত্ত চাইলে দেবে কেন? সরকারিভাবে চাইতে হবে। কোনো দেশে এমন নজির নেই।

এ ধরনের কাজ সংসদীয় কমিটি করে না। আমরা যখন ক্ষমতায় ছিলাম তখন সরকারিভাবে ভারতকে চিঠি দিয়ে বাঁধের কাজ বন্ধ রাখার অনুরোধ করেছিলাম। ১৯৯২-১৯৯৬ সময়ে ৩টি, ২০০২-২০০৩ সালের মধ্যে ২টি চিঠি দিয়ে কাজ বন্ধ রাখার অনুরোধ করেছিলাম। তিনি আরও বলেন, এসব কাজ এভাবে হয় না। এখন সরকারের যা করা উচিত তা হলো জেআরসি বৈঠক ডেকে তথ্য-উপাত্ত চাওয়া, বাঁধ নির্মাণ বন্ধ রাখার জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আহবান জানানো এবং চুক্তি করা।

সাবেক পানিসম্পদ মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুর রাজ্জাকের সরকারি দলের সংসদীয় দল প্রথমে দিল্লী যান। সেখানে গিয়ে ভারতের পরাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে সংক্ষিপ্ত বৈঠক করেন। তারা টিপাইমুখ বাঁধের তথ্য-উপাত্ত চান বলে বিভিন্ন সংবাদ সংস্থার খবরে বলা হয়। পরে তারা গৌহাটিতে আসেন। সেখান থেকে গত শুক্র ও শনিবার দু'টি হেলিকপ্টারে টিপাইমুখ বাঁধ পরিদর্শনে যান।

প্রতিনিধি দলের নেতা সরকারি বার্তা সংস্থা বাসসকে বলেন, সাদা মেঘের জন্য হেলিকপ্টার নামতে পারেনি। তবে হেলিকপ্টার থেকে দেখতে পান যে টিপাইমুখ এলাকায় কোনা বাঁধ নির্মাণ হচ্ছে না। অবকাঠামো নজরে পরে নাই। হেলিকপ্টার থেকে তিনি শুধু একটি ভিত্তিপ্রস্তর দেখতে পেয়েছেন। গতকাল সোমবার আবদুর রাজ্জাক কোনো একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে বলেন, টিপাইমুখে বাঁধ নির্মাণ করা হচ্ছে বলে যে প্রচারণা বাংলাদেশে চালানো হচ্ছে তা সত্য নয়।

হেলিকপ্টার থেকে অনেকটা নিচুতে নেমেও কোনো স্থাপনা দেখতে পাইনি। তিনি আরও বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে আবারো আমরা টিপাইমুখ পরিদর্শনে যাবো।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।