একজন ইউনুস খান বেঁচে থাকতে চান গণ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং উদ্যেগ গ্রহণের মাঝে।
সামোর অলিতে গলিতে দৌড়াইতেছিলাম। হঠাৎ টাসকি খাইলাম আমার প্রিয় ব্লগারের পেইজে গিয়া। দেখি উনার ব্লগটি বাতিল হয়ে গেছে। আমিত পুরা থ।
করছেটা কি?
কেডায় এই কামটা করলো। উনার কপালে ঠাডা পরবো নিশ্চিত। কেন এই রিভার্স মাষ্টাররে ছ্যাকাঁ দিলো?
মনটা উসখুশ করতেছে। আমার প্রিয় ব্লগারটা এখন কেমনে গালি দিবো? কেমনে রিভার্স পোস্ট দিবো। কেমনে এক নিক দিয়া তেলাইয়া অন্য নিক দিয়া গালি দিবো।
দুঃখে কলিজাটা ফাইট্রা যাইতাছে। কসম।
অহ! উনার নিকটায় তো বলা হয় নাই ঝাড়ুদার । এইটা উনার ফেক নিক। উনার আসল নিক হইলো গিয়া লুলুপাগলা
আর সবার মতো করে আমারও লুলুপাগলা নিকটা খুব প্রিয়।
কেন লুলুপাগলার ঝাড়ুদার নিকটা বাতিল হইছে জানিনা। তয় কয়েকদিন আগে উনারে দেখছিলাম সুশান্তরে নিয়া একটা রিভার্স খেলার চেষ্টা করছিলো। উনি আরিফ জেবতিকের বিরুদ্ধে পোস্টাইছিলো। আইরিন আপুর একটা পোস্টে ব্যাপকহারে কুৎসা করছিলো, গালাগালি করছিলো। পরিনতিতে উনার সব কমেন্টই মুছে দেওয়া হয়েছিলো।
ঐ জায়গাতেও দেখলাম নিচে লুলুপাগলা নিকের মাধ্যমে ভালা কমেন্ট করতে
উনি কমজগৎ ইস্যুতে আমার পিছনে লাগছিলো। আমারে ব্যাপকস হারে গালিও দিছিলো। হম্কিদাম্কি কিয়া কইছিলো উনি নাকি আইটিতে অনেক বছর ধরে জড়িয়ে আছে সব জানে। তাই নিতান্তই না জানা আমি উনার সাক্ষাতের আশায় ব্লগের পাতায় পাতায়, মোবাইলে, ম্যাসেন্জারে, ইমেইলে সব জায়গায় খুঁজছি। শেষে দেখলাম এ যে আমাদের লুলুভাই।
সাথে সাথেই আমার পুরা রাগ শেষ খালি মনে মনে ভাবলাম ঈশ্বর! ভার্চুয়াল ক্যারেক্টারের কত রুপ!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।