ভোঁ ভোঁ
উৎসাহ
নেশাতুর প্রত্যেকটি সঙ্গমের পর
আমার একটা কবিতা লেখার ইচ্ছে হয়
শুধু একটা না, তারপর...
আরো অনেকগুলো কবিতা লেখা হয়
যার ফল- নিজ মুখের কতগুলো উদাসীন প্রতিচ্ছবি
কিংবা প্রতিবিম্ব- যে নিজেকে চিনতে চেষ্টা করে
ভালোলাগে ঘাসফুল আর ঘাসফড়িং
সারি সারি মৃত্যুর দালান গড়ে উঠলো চেতনার ছায়ায়।..
সাদা
আপন সত্ত্বার কাছে খুব বেশী অচেনা হয়েছি
ঘুমিয়ে পড়ার আগে ভেসে আসা হলুদ রঙের
আলোতে হারিয়েছি সবগুলো জন্মলিপি।
এসো, ধ্বংসের আগুনে পুড়ি।
জীবাশ্ম আবেগে পাথরের ভাস্কর্য থেকে বেরিয়ে পড়ছে
প্রাগৈতিহাসিক আঙুর বনের গোপন কামনা
খুব পুরাতন বট গাছের মতন নিস্তদ্ধতা
ঘিরে থাকা মহাশূন্যের কন্যারা- শোনো!...
স্মৃতির পদ্মফুল
এলোমেলো কিছু আলোক তরঙ্গ বয়ে চলে
সময়ের শৃঙ্খলিত সুড়ঙ্গের মধ্যে দিয়ে
কিছু ঘর্ষণের শব্দ মৃত্যুর প্রতিধ্বনির মত মাঝে
আহত মাছের শংকা নিয়ে বেঁচে থাকে দিগন্তের পথচারী
হয়তো শীতকাল ভয়ার্ত আঙ্গুলে স্পর্শ করেছিল কিংবা বর্ষাকাল-
যার সমস্ত আয়োজন ছিলো স্বর্গের প্রেমিকা আফ্রোদিতির জন্য
ধীরে ধীরে লোম হয়ে জেগে ওঠে কাশবনে
আশেপাশে জিজ্ঞাসাচিহ্নে তাকিয়ে আছে নগ্ন জোছনার প্রতিচ্ছায়া...
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।