যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে
এম্বুলেন্সের সাইরেনের নানান জরুরী মাত্রা আছে। কোনটা শুনলে মনে হবে এম্বুলেন্সের কোন গরজ নাই আবার কোনটা শুনলে মনে হবে প্যাশেন্ট পটল তুলতে যাচ্ছে। কিন্তু যত কিসিমের সাইরেন বাজুক না কেন এবং সেটা শুনে আশেপাশের একশ বর্গ কিলোমিটারের মানুষও টের পাক না কেন এম্বুলেন্সের অস্তিত্ব - সাইরেনের কোনই সাধ্য নাই এম্বুলেন্সের জন্য খালি রাস্তা তৈরী করে দেয়। ঢাকার রাস্তায় এম্বুলেন্সের মত মুমূর্ষ যান আর দ্বিতীয়টি নেই। অন্য গাড়ীর ইচ্ছে থাকলেও উপায় নাই, আর গাড়ীরও পাখা গজায় নে যে সেটা উড়ে গিয়ে এম্বুলেন্সের জন্য জায়গা ছেড়ে দেবে।
আর আমাদের ড্রাইভারদের খানদানী ড্রাইভিঙ এর কথা না হয় নাই বললাম। এম্বুলেন্সকে রাস্তা ছেড়ে দেবার ইতিহাস এদের বাপ-দাদা চোদ্দগুষ্ঠির জীবনে নাই। এখন পর্যন্ত আমার চোখে এমন কোন এম্বুলেন্স পড়ে নাই যার জন্য জায়গা ছেড়ে দিয়েছে সামনের গাড়ী।
অবস্থা দৃষ্টিতে বিকল্প চিন্তা ভাবনা করা প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। যেমন, এম্বুলেন্সে ক্রেন সংযুক্ত করা যেতে পারে।
ব্যস্ত রাস্তায় এই ক্রেন সামনের গাড়ী সরাতে সহায়তা করবে। আর এম্বুলেন্সও রাস্তা তৈরী করে প্যাশেন্টকে দ্রুত নিয়ে যেতে পারবে হাসপাতালে। এছাড়া আর কোন উপায় নাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।