নির্বাচন কমিশনার মো. শাহ নেওয়াজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের বলেন, “স্থানীয় নির্বাচনে নিয়মিত বাহিনীর সদস্যরাই (বিজিবি, র্যার ও পুলিশ) দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তারাই যথেষ্ট। সেনা বা বিশেষ কোনো বাহিনী ডাকার দরকার হবে না। ”
১৫ জুন রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল ও সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন সামনে রেখে স্বরাষ্ট্রসচিবসহ শীর্ষ কর্মকর্তাদের নিয়ে আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক এক বৈঠকের আগে এ বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন শাহ নেওয়াজ।
২০০৮ সালের ৪ আগস্ট বিগত সেনা নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে জরুরি অবস্থায় এ চার সিটি কর্পোরেশনে সর্বশেষ নির্বাচন হয়।
বর্তমান সরকারের মেয়াদে যেসব সিটি কর্পোরেশনে নির্বাচন হয়েছে, সেগুলোতে সেনা মোতায়েনের জোর দাবি জানিয়েছিল প্রধান বিরোধী দল বিএনপি।
এবার চার সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পাশাপাশি বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরাও অংশ নিচ্ছেন। এসব এলাকায় মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিক প্রচারও শুরু হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনার শাহ নেওয়াজ বলেন, রাজনৈতিক দলের নেতারা স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নিলেও দলীয়ভাবে এ নির্বাচন করার সুযোগ নেই। কেন্দ্রীয় নেতারা এলাকায় গেলেও কোনো নির্বাচনী প্রচার বা ঘরোয়া বৈঠকও করতে পারবেন না।
“রাজনৈতিক বক্তব্য দিয়ে কোনোভাবে আচরণবিধি লঙ্ঘন করলেই সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেবে। ”
জাতীয় নির্বাচনের আগে এ চার সিটি নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কমিশন আবারো ‘নিরপেক্ষতার পরিচয় দেবে’ বলে মন্তব্য করেন তিনি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।