ইদানিং খুব ঘাস খাই আর নির্বোধ গরু হয়ে উঠার স্বপ্ন দেখি,বঙদেশে গরুদের জন্য সব লক্ষীই হাত পেতে আছে । রাষ্ট্র ও সমাজযন্ত্র যখন সংকরিত গরুর গোয়াল ।
ধর্মীয় অন্ধতা এবং আমাদের বানরায়ন -১(নবীজির মেরাজ)
ধর্মীয় অন্ধতা এবং আমাদের বানরায়ন -২(সুচের ফুটায় উট)
ধর্মীয় অন্ধতা এবং আমাদের বানরায়ন-৩(জেসাস ক্রাইস্ট কি ঐতিহাসিক চরিত্র-১)
জোডিয়াকের ক্রস নিয়ে পুনরায় আকোচনা করছি। একটি প্রাচীন সভ্যতার জন্যে কেবলমাত্র শৈল্পিক একটি চিত্র ছিল না, বাত্সরিক সৌর গতি নির্নয়ের একটি ক্যাটালগ ছিল। যোডিয়াকের ক্রশ হতেই পেগান রা নিম্নোক্ত চিহ্ন এডপ্ট করে, ইন্টারেস্টিং হচ্ছে তা ক্রিশ্চিয়ান ক্রুশের অনেক টা কাছাকাছি।
পেগানের এই চিহ্ন এখনও বিভিন্ন পেগান মন্দিরে দেখ যায়।
প্রথমিক যুগে জেসাসের যে ছবিগুলো পাওয়া যায় সেগুলোতেও জেসাসের মাথার পেছনে সর্বদা ক্রশ টিকে দেখানো হয়, যার উদ্দেশ্য আর কিছুই না, সূর্যের ক্রসে মৃত্যুর পেগান সিম্বলাইজেশনের একটি ক্রিশ্চিয়ান রুপ।
সে হিসাবে জেসাসের দ্বিতীয় আগমন কেও ব্যাখ্যা করা যায়। আসলেই তিনি আবার আসবেন, প্রতিদিনই আসেন, সকালের সূর্যোদয়ের সময়।
বাইবেলের নতুন ও পুরাতন নিয়মে আরেকটি গুরুত্বপূর্ন ব্যাপার প্রকাশিত হয়েছে যা একটি আ্যাস্ট্রোলজিক্যাল মেটাফোর, তা হচ্ছে এইজ বা যুগ।
এইজ বা যুগ বুঝার আগে আমাদের একটি গুরুত্বপূর্ন আ্যাস্ট্রোলজিক্যাল ফেনোমেনন বুঝতে হবে যার শাব্দিক নাম "Precession of the Equinoxes" . প্রাচীন মিশরীয় এবং অন্যান্য সভ্যতা গুলো এই ব্যাপারটি পর্যবেক্ষন করেছিল যে প্রতি ২১৫০ বছর পর পর বসন্ত আয়নায়নের সকালের সূর্যোদয় ভিন্ন রাশিতে সংগঠিত হয়(এই কথাটি উত্তর গোলার্ধের জন্যে সত্য। প্রাচীন সভ্যতা গুলোর উত্তর এবং দক্ষিন গোলার্ধের ধারনা থাকার সম্ভাবনা কম। তবে ইন্টারেস্টিং ব্যাপার হচ্ছে গ্রীস, মিশর, আক্কাদ, পারস্য, প্যালেস্টাইন ইত্যাদি অঞ্চলগুলো উত্তর গোলার্ধে অবস্থিত)সূর্যের এই আচরনের কারন বর্তমানে বোঝা যায়। পৃথিবী তার নিজ অক্ষে ঘূর্ননের সময় অত্যন্ত মন্থরগতিতে তার ঘূর্নন তল মন্থর গতিতে পরিবর্তিত হতে থাকে। অর্থাত ঘুর্ননের সময় পৃথিবী তার অক্ষ সাপেক্ষে একই তলে ঘোরে না।
এই মন্থর ঘূর্ননতল বিচ্যুতির কারনে সূর্য বারোটি রাশি পরিভ্রমনকালে সময় নেয় ২৫৭৬৫ বছর। টলেমীর লেখাতে এই বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বর্ননা করা আছে। প্রাচীন সকল আকাশ পর্যবেক্ষকই এই বিষয়টি বুঝতে সক্ষম হয়েছিলেন। প্রাচীন পর্যবেক্ষকরা এই ২৫৭৬৫ বছর কে অভিহিত করতেন "the great year" নামে। এই ২১৫০ বছর কে ঐ সময়কালে বসন্ত আয়নায়নের সূর্যদয় যে রাশিতে হয়েছিল ঐ রাশির নামানুসারে নাম দেয়া হয়।
৪৩০০ খ্রী পূ হতে ২১৫০ খ্রী পূ ছিল the Age of
Taurus বা বৃষ রাশির যুগ। বৃষের আক্ষরিক অর্থ হচ্ছে ষাড়। খ্রী পূ ২১৫০ হতে ১ খ্রী হচ্ছে Age of Aries অথবা মেষ রাশির যুগ। মেষ হচ্ছে ভেড়া। ১ খ্রী হতে ২১৫০ খ্রী হচ্ছে Age of Pisces, বা মীন রাশির যুগ।
মীন হচ্ছে মাছ। ২১৫০ খ্রী হতে শুরু হবে নতুন যুগ, The Age of Aquarius, বা কুম্ভ রাশির যুগ। বাইবেলে এই যুগের পরিবর্তন মেটাফোরিক্যালি উল্লেখ আছে। মুসা বা মোজেস সিনাই পর্বত থেকে টেন কমান্ডেন্টস নিয়ে যখন ফির আসলেন, তখ দেখলেন তারঅনুসারীরা একটি সোনার যাড়ের পূজা করছে। এটি দেখে তিনি রাগান্বিত হলেন, এবং ওল্ড টেস্টামেন্ট(তাওরাত)
অনুসারে তার অনুসারীদের আত্নশুদ্ধির জন্যে একে অপরকে হত্যার নির্দেশ দিলেন(এই গল্পটি কুরআনে একটু অন্যভাবে বর্নিত আছে)।
এখানে মজার ব্যাপার হচ্ছে মোজেস এসেছিলেন মেষ রাশির শুরুতে। ইহুদী ধর্মেও ভেড়ার একটা আলাদা গুরুত্ব আছে। উতসবের সময় এখনও ইহুদীরা ভেড়ার শিঙ্গা বাজায়। এবং এর পূর্ববর্তী যুগ হচ্ছে বৃষ রাশির যুগ। যা হচ্ছে ষাড়।
তাহলে ষাড়ের পূজার ব্যাপারটা পুরাতন যুগ শেষে নতুন যুগের আগমনের কথাই বলেছে। জেসাসের আগমন ঘটেছে পাইসিস যুগ বা মীন যুগের শুরুতে। এবং বাইবেলেও মাছের অনুষঙ্গটি খুব বেশী। যেমন জেসাস ৫০০০ মানুষকে খাওয়ালেন রুটি এবং দুটি মাছ দ্বারা। এখনও পাশ্চাত্যে মানুষ তার গাড়ির পেছনে জেসাস ফিস লাগিয়ে থাকে।
জেসাস মোজেস এর মত রা সবাই সূর্যের রিপ্রেজেন্টেশন। বিভিন্ন এইজের কারনে একবার মোজেস একবার জেসাস বলা হিসেবে ধরা হয়েছে, সেভাবেই পৌরাণিক কাহিনীগুলো লেখা হয়েছে। এই এইজ সম্পর্কে বাইবেলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন ভার্স হচ্ছে লুক(২২:১০)। এখানে শিষ্যদের কখন শেষ পাসওভার হবে এই প্রশ্নের জবাবে জেসাস বলেন:
"Behold, when ye are entered into the city, there
shall a man meet you bearing a pitcher of water...
follow him into the house where he entereth in. "
এবং মীন যুগের পরের যুগ হচ্ছে কুম্ভ যুগ। তাকে ওয়াটার বিয়ারার ও বলা হয়, কারন পৌরাণিক গাথা অনুসারে এই রাশি বসন্তে বৃষ্টি আনে।
এবং এর ছবি সবসময় একজন পানির পাত্রবাহক হিসাবে আকা হয়। ভার্সটিতে সেই পানির পাত্রবাহক কে ই অনুসরন করতে বলা হচ্ছে। যা পরবর্তী এইজ যে কুম্ভ হবে সেটারই বিবৃতি।
জেসাসের পুরো চরিত্রটিই এভাবে পৌরাণিক গাথা এবং আ্যাস্ট্রোলজিক্যাল মেটাফোরের সমন্বয়ে তৈরী। তাকে প্রধানত মিশরীয় সূর্য দেবতা হোরাসের আদলে গড়ে তোলা হয়েছে।
হোরাসের বিবরন আগের পর্বেই দিয়েছি। হোরাসের যে জীবনকাহিনী মিশরের লুক্সর মন্দিরের দেয়ালে ছবি এবং হায়ারোগ্লিফিক্সে মাধ্যমে খোদাই করা আছে ৩৫০০ বছর আগে থেকে। জুডো ক্রিশ্চিয়ান ধর্মের সাথে মিশরীয় সহ অনেক পেগান ধর্মের অভাবনীয় মিল পাওয়া যায়। ওল্ড টেস্টামেন্টে এরকম উদাহরন আরও আছে। যেমন মহাপ্লাবন এবং নৌয়ার নৌকা।
এটি প্রাচীন অনেক ধর্মেই পাওয়া যায়। উদাহরন স্বরুপ গিলগামেশের কাহিনী যা ৪৬০০ বছরের পুরোনো। গিলগামেশের কাহিনীটি ,ওল্ড টেস্টামেন্টের কাহিনীর একেবারেই আইডেন্টিক্যাল। যেমন ঘুঘু পাখি পাঠানোর মাধ্যমে শুকনা যায়গা সন্ধান করা হয়েছিল। আরেকটি গুরুত্বপূর্ন গল্প হচ্ছে মোজেস এর জন্ম কাহিনী।
মোজেস জন্মের পর তার মা শিশু হত্যা থেকে বাচতে একটি ঝুড়িতে করে মোজেসকে নদীতে ভাসিয়ে দেন। তারপর রাজপরিবারের একজন মহিলা তাকে বাচান।
এই গল্পটিও প্রাচীন পেগান ধর্মগুলোতে পাওয়া যায়,যেমন আক্কাদের সারগনকেও
জন্মের পর তার মা শিশু হত্যা থেকে বাচাতে ঝুড়িতে করে পানিতে ভাসিয়ে দেন। তারপর রাজপরিবারের মহিলা আক্কী তাকে বাচিয়ে তোলেন।
সিনাই পর্বতে মোজেস এর টেন কমান্ডেন্টস প্রাপ্তিরও একই অবস্থা।
এটিও ওল্ড টেস্টামেন্টের একটি পেগান আ্যাডাপ্টেশন।
যেমন ভারতে মানু এরকম ব্রহ্মা কতৃক নির্দেশাবলী পেয়েছিলেন।
ক্রীটের মিনোস ডিক্টা পাহাড়ে জিউসের কাছ থেকে নির্দেশাবলী পেয়েছিলেন
মিশরে মিসেস পেয়েছিলেন নির্দেশাবলী, এবং মোজেস এর মতই তা পাথরে খোদাই করা ছিল।
আর টেন কমান্ডেন্টস এর পুরোটাই মিশরীয়দের বুক অফ ডেথের ১২৫ নং মন্ত্র থেকে তুলে আনা হয়েছে।
যেমন
বুক অফ ডেথের I have not stolen" ওল্ড টেস্টামেন্টে হয়েছে"Thou shall not steal,"
বুক অফ ডেথের"I have not killed" হয়েছে "Thou shall not kill,"
বুক অফ ডেথের"I have not told lies" হয়েছে "Thou shall not bare
false witness" ইত্যাদি।
প্রাথমিক যুগের খ্রীষ্ঠান ঐতিহাসিক রাও এই পেগান ধর্মের সাথে মিল গুলির ব্যাপারে সচেতন ছিলেন। যেমন প্রাচীনতম ক্রীশ্চান ঐতিহাসিকদের মাঝে অন্যতম জাস্টিন মারটর লিখেছেন
"যখন আমরা বলি, জেসাস ক্রাইস্ট, আমাদের শিক্ষক, যৌনমিলন ব্যাতিরেকে জন্মেছেন, ক্রুসিফাইড হয়েছিলেন, এবং পুনুরজ্জীবিত হয়েছিলেন, আমরা ভিন্ন কিছু বলি না যা জুপিটারের মানবী প্রনয়ের ফলে সৃষ্ট সন্তানদের সম্পর্কে তাদের বিশ্বাসীরা যা বলে"।
অন্যজায়গায় তিনি গ্রীকদের ক্রিশ্চিয়ানিটির দিকে উদ্বুদ্ধ করতে গিয়ে বলেছেন,
"তিনি জন্মেছিলেন কুমারী মাতা হতে, সুতরাং তাদের এটি বিশ্বাসে অসুবিধা হবে না যেহেতু তারা মেনে নেয় পার্সিউসকে"
প্রসঙ্গত উল্লেখযোগ্য পার্সিউস , পৌরাণিক গ্রীক বীর,তিনিও কুমারী মাতার সন্তান ছিলেন।
জেসাস ক্রাইস্টের জীবন কাহিনী যেভাবে অলৌকিকতা দিয়ে পরিপূর্ন ,তিনি সত্যিই থাকলে ইতিহাসে তার অসংখ্য উল্লেখ থাকার কথা।
প্রায় ৬০ জন ঐতিহাসিকের লেখা পাওয়া যারা জেসাসের সমসাময়িক, ভূমধ্যসাগরীয় এলাকার।
এর মাঝে ৫৬ জনের লেখায় জেসাসের কোনো উল্লেখ নেই।
বাকি চারজনের প্রথম ৩ জন হচ্ছেন প্লিনি দ্যা ইয়াংগার, স্যুটনিয়াস, ট্যাকটিয়াস।
তাদের লেখায় জেসাস ক্রাইস্ট নামক কোনো ব্যাক্তির কথা বলা নেই। বাইবেলে জেসাসের বর্ননার কিছুই তাদের লেখায় উপস্থিত নেই।
তাদের লেখায় শুধু বারকয়েক "ক্রাইস্ট" শব্দটি উল্লেখ করা আছে।
আর শব্দটি দ্বারা ঐ ঐতিহাসিকরা কোনো ব্যাক্তিকে বোঝান নি। ক্রাইস্ট শব্দের শাব্দিক অর্থ তৈলাক্ত । এই শাব্দিক অর্থেই তারা ব্যবহার করেছেন শব্দটি।
শেষজন হচ্ছে জোসেফাস। গত শতকে যখন নিরিশ্বরবাদী দর্শন তুমুল জনপ্রিয়তা লাভকরেছিল ইউরোপের পন্ডিত সমাজ, তখন চার্চ কতৃক এই ইতিহাসটি প্রচার করা হয়।
যেটি গত শতকেই জালিয়াতি হিসেবে প্রমান হয়। ব্লগার বিবর্তনবাদীর কল্যানে আমরা গোয়েবলসীয় পদ্ধতি সম্পর্কে সচেতন। এটি তেমন একটি প্রচেষ্টা ছিল কিন্তু সফল হয় নি।
জুডো ক্রিশ্চিয়ান ধর্ম সম্পূর্নভাবেই পেগান ধর্ম থেকে ধার করা,মূলত মিশরীয় ধর্ম এই দুটি ধর্মকে প্রভাবিত করেছে। এবং মিশরীয় ধর্মকে এই ধর্মদুটোর ভিত্তি বলা যায়।
জেসাস ক্রাইস্ট অন্যান্য পৌরাণিক চরিত্রের মতই একটি মিথ ছাড়া আর কিছুই নয়। এমনকি প্রাথমিক ক্রীশ্চানরাও এটি জানত। পেগান এবং হিব্রুদের অত্যাচারের ফলে অত্যাচারিত রা ক্রীশ্চান হয়ে যায়। এরকম ঘটনা ইতিহাসে বারবার ঘটেছে। যেমন উপমহাদেশে নিম্ন বর্নের হিন্দুরা অত্যাচার হতে বাচতে দলে দলে ইসলাম গ্রহন করেছিল।
ধর্মের নামে ছড়ি ঘোরানোর হাত থেকে বাচতে এরকম ঘটনা আগেও ঘটেছে। যেমন মিশরীয় দের ধর্মের অত্যাচারই হিব্রুদের জুডাইজমের দিকে ধাবিত করে। দীর্ঘদিন মিশরীয়দের সংস্পর্শে থাকার কারনেই হিব্রু বা ইহুদী ধর্ম মিশরীয় ধর্ম দ্বারা এতটা প্রভাবিত। রোমান শাসক কন্স্টানটিন খ্রীষ্ঠান ধর্মকে রাজনৈতিক কারনে ব্যবহার করেন তার রাষ্ঠ্রের স্ট্যাবিলাইজেশনের জন্যে। আলেকজান্দ্রিয়াতে ক্রীশ্চান পেগান রায়ট পেগান দের ভালোই ভয় পাইয়ে দিয়েছিল।
তাছাড়া খ্রীষ্ঠান ধর্মগুরুরা রাজনৈতিক ক্ষমতার জন্যে বিশ্বাসীদের লেলিয়ে দিচ্ছিলেন। কনস্টানটিন তাই খ্রীষ্ঠান ধর্মকে সুসংহত করেন। জেসাস ক্রাইস্টের পৌরাণিক গাথাকে ঐতিহাসিক ঘটনায় রুপান্তরের চেষ্টা করা হয়, যাতে বিশ্বাসীদের দলে টানতে একটি শক্তিশালী আধ্যাত্নিক ভিত্তি থাকে। জেসাস ক্রাইস্টের জীবন কাহিনী আর দশটা মিথের মতই বিভিন্ন মানুষের হাতে লেখা হয়েছিল। অনেক আলোচনার পর ৪ টিকে চুড়ান্ত হিসেবে গ্রহন করা হয়।
কনস্টানটিনের কল্যানেই ক্রিশ্চিয়ানিটি রাজনৈতিক ক্ষমতা লাভ করে, যা মূলত তিনটি চার্চ কেন্দ্রিক ছিল। প্রাথমিক সময়ে ভ্যাটিকান নিরঙ্কুশ ছিলো না। ক্ষমতা সমান ভাবে ভাগ হয়ে তিনটি চার্চের কাছে যেত। একটি ভ্যাটিকান, একটি আলেকজান্দ্রিয়ায় এবং অপরটি বাইজেন্টাইনে। এভাবেই ধর্ম হয়ে পরে রাজনৈতিক হাতিয়ার।
(আমার ইচ্ছাছিলো এই পর্বেই লেখাটির উপসংহার, সেই সাথে সামাজিক পরিমন্ডলে ধর্মের উত্পত্তি ও বিকাশ নিয়ে,যৌক্তিকতা নিয়ে আমার নিজের কিছু ধারনা দিয়ে , শেষ করে দেব। কিন্তু এই পোস্ট টি অনেক বড় হয়ে যাওয়ায়,এই লেখার উপসংহার হবে পরবর্তী পর্ব)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।