আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নিষিদ্ধ কে না বলুন।নেশাগ্রস্থ যুবকদের প্রাপ্তি।

কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....

সচেতন মনকে অসচেনতার পরশে আবদ্ধ করার অভিপ্রায় নিয়ে। যে আমাদেরই খুব প্রতিবেশী বন্ধু বা বান্ধবীগন রঙ্গীন নেশায় বুদ হন। আমি আপনাদের কোন পরামর্শ দেব না । মাদক কে না বলুন, সেটাও বলব না। এই বড় বড় ডায়লগ আমার দ্বারা হয়তো হবে না।

তবে একটি কথা বলব তার ইতিহাস এবং প্রয়োজনীয়তা। হাজার বছরের ইতিহাসে যত প্রাণনাশী নেশাদ্রব্য উদ্ভাবিত হয়েছে। তার একটি নেশাপন্যও কি চিরদিনের জন্য আজ পর্যন্ত ব্যাবহার নির্মুল করা গেছে? ইতিহাস কি বলে। যায় নাই বরং নিষিদ্ধের বেড়াজালে নেশাপন্যের মূল্য বৃদ্ধিসহ আইনগত প্রক্রিয়ায় অবৈধ পন্য অবৈধভাবে বাজারজাত করে তার মূল্য বৃদ্ধি ঘটিয়ে (রাজস্ব আহরনের মারাত্বক ক্ষতি করে) মাদকদ্রব্য ব্যবসায়ীদের লাভের পরিমান বৃদ্ধি পায়। নিষিদ্ধ পণ্যের প্রতি মানুষের আসক্তিই নেশার প্রধান কারন।

বরং নিষিদ্ধকে না বলুন , সরকারী প্রতিষ্টান গুলো কি সিমান্তে ঘাস কাটে? শহরে যারা পাহারা দেয়, তারা কি নাকে তেল দিয়ে ঘুমিয়ে থাকে?এখানে ওদের কমিশন বাণিজ্য আছে কিনা তা খতিয়ে দেখা দরকার। নেশা কেন, নেশা কি , নেশা কোথায় নাই, সহজলভ্যতাই প্রধান কারন হয়ত নয়। হতাশা কি , হতাশা কেন, হতাশা কোথায় নাই। তা সর্বত্র , বিশ্বে অহরহ , বড়বড় নগরকেন্দ্রিক কোলাহলে হারিয়ে যাওয়া দুঃখ কষ্ট বেদনা। চাপা, না পাওয়ার বেদনা আর কত কি ।

কখনো বয়স ,কখনো সাথী, কখনো প্রেয়সী,কখনো অবৈধ টাকা। নেশা রাজকীয় পন্য তার দাম ইতিহাসের কাছে বরাবর বেশ জনপ্রিয় এবং জাতীয় অর্থনীতির লাভ,ক্ষতি দুটোই স্থান কাল পাত্র ভেদে বেশ অবদান রেখেছে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.