সকল অন্ধকারের হোক অবসান
বলাকা একটা পাখি বিশেষ এবং মতিঝিলের সামনে উহা ভাস্কর্য রূপে
স্থাপিত হইয়া ছিলো। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় এবং সেনানিবাসের
জাহাঙ্গীর গেটের মাঝামাঝি উড়িবার প্রয়াস পাইতাছে একটি সিমেন্ট
নির্মিত ঈগল। উহাও পক্ষী শ্রেণীর।
এবং ঐ ঈগল মূরতী বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর। বলাকা ছিলো বাংলাদেশ বিমানের।
অতএব বিস্তর মিল থাকা সত্ত্বেও আল বাইয়্যিনাতের জঙ্গী ভাইয়েরা কেন যে উহা ভাঙ্গিতে বিলম্ব করিতেছে, তাহা মাথায় ঢুকিতেছে না। যান, আপনারা উহাও ভাঙ্গিয়া দিয়া আসেন। তবে, অবশ্যই তাহা আগেরটার মতো রাত সাড়ে দশটায় করিবেন না। ইহা করিতে হইবে আরো গভীর রাত্তিরে। বুঝিতেই পারিতেছেন, ঈগল ভাস্কর্যটি বিমান বাহিনীর।
ধরা পড়িলে আপনাদিগের পীরের আস্তানা বোম্বিং করিয়া উড়াইয়া দিতে পারে। সাবধান! আর হ্যা, পাবলিকের নিকট ধরা পড়িলে আপন পৃষ্ঠেই কিলকে একেকটি বোমা বলিয়া বোধ হইতে পারে। অতএব ডবল সাবধান। তো যান বাইয়্যিনাত ভাইয়েরা। পারলে বিমান বাহিনীর ঈগলের পালক (বা...) ছিড়া আসেন!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।