নিরব যোদ্ধা।
গ্রীস্মকাল ও শীতকালের মধ্যে কুয়াকাটার পার্থক্যঃ
শীতকালের আকাশে কুয়াশা থাকে যার দরুন সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উভয়ই দেখা থেকে পর্যটক বঞ্চিত হতে পারে। গ্রীস্মকালে কুয়াকাটা ভ্রমন করলে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত উভয়ই উপভোগ করা যেতে পারে।
শীতকালে সাগর শান্ত থাকে যার ফলে সাগরের রূপ হতে বঞ্চিত হতে হয়। তখন শুধু গ্রামীণ পরিবেশ বিরাজ করে।
গ্রীস্মকালে কুয়াকাটার সাগর খুবই উত্তাল থাকে, যা পর্যটকদের জন্য সময়টি খুবই উপভোগ্য হয়।
কুয়াকাটা ভ্রমনটি পূর্নিমা অথবা পূর্নিমার পরবর্তি সময়ে হওয়া উচিৎ, তাহলে পর্যটকরা জোস্না রাতটি ভালভাবে উপভোগ করতে পারে। কুয়াশার জন্য তা থেকেও পর্যটক বঞ্চিত হতে পারে। গ্রীস্মকালে তা ভালভাবেই উপভোগ করা যায়।
জানামতে এখন পর্যন্ত কেউ কুয়াকাটার সমুদ্রে গোছল করতে গিয়ে হারিয়ে যায়নি।
শীতকালে সাগর শান্ত থাকার কারনে সেটি ঠিকমত উপভোগ করা যায় না। উত্তাল সাগরে গোছলের আনন্দই আলাদা, তা গ্রীস্মকালে সম্ভব।
শীতকালে ইলিশ মাছ ধরার দৃশ্য উপভোগ সম্ভব হয়না। গ্রীস্মকালে ইলিশ মাছ ধরার দৃশ্য উপভোগ করা যায়।
শীতকালে শুটকি পল্লীতে শুটকি শুকানোর দৃশ্য চোখে পরবে গ্রীস্মকালে তা সম্ভব নয়।
শীতকালে ঝড় বৃষ্টির ঝামেলা কম থাকে গ্রীস্মকালে ঝড় বৃষ্টির ঝামেলা থেকে যায়।
শীতকালে সমুদ্র সৈকত ও সুন্দরবন উভয়ই দেখা সম্ভব গ্রীস্মকালেও সম্ভব তবে সাগর উত্তাল থাকার কারনে পর্যটক ভয় পেতে পারে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।