একজন ইউনুস খান বেঁচে থাকতে চান গণ মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং উদ্যেগ গ্রহণের মাঝে।
অবশেষে মেডিনোভা ভাবীকে বুঝানো গেলো। শেষে মেসবাহ য়াযাদ ভাই এবং আমরাও হাফ ছেঁড়ে বাঁচলাম। গাড়ীও রেডী। যদিও এটাকে একটু অন্যভাবে সাজানো হয়েছে।
গাড়ী সাজানোর সমস্ত বুদ্ধিটা নাজমুল ভাই এবং সীমান্ত ভাইয়ের।
[গাড়ীটি আপাতত ময়মনসিংহ আনন্দমোহন কলেজ মাঠে আছে]
এইদিকে আবার রাতমুজুর ভাইও চট্রলা চলে যাওয়ায় যাত্রাটায় অনিশ্চিত হয়ে পড়েছিলো। উনি সহৃদয়মান ব্যাক্তি তাই সময়মতো চলে এসেছে।
শফিকুল ভাই সুকৌশলে আগেই পরিবারের সবাইকে রাজী করিয়ে ফেলেছিলো। উনার কাছে ভীষন কৃতজ্ঞ আমরা।
আমরা আগামীকালই রওনা হচ্ছি। পথে আমাদের সাথে নাজমুল ভাই যোগ হবে।
সীমান্ত ভাইয়ের একটা মোটরসাইকেল ব্যবস্থা করার কথা ছিলো, কাজের চাপে এখনও যোগাযোগ করতে পারি নাই।
সবাই আমাদের জন্য দোয়া করবেন। আর আমরা প্রতিনিয়তই আপনাদেরকে আপডেট দিব।
আমি আর রামু দুইজনই ল্যাপটপ নিচ্ছি এবং জিপিআরএস, এডজ, জুম তো থাকবেই সাথে। সুতরাং আপনারা আমাদের সাথেই থাকতে পারবেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।