আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এবং তার দুই ছেলে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোসহ জিয়া পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে মোট ২৫টি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে পাঁচটি, তারেক রহমানের ১৪, কোকোর ৫ এবং তারেকের স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে একটি। কার্যত দূনীতি মামলার অবর্তে এখন খালেদা জিয়ার পরিবার।
বেগম খালেদা জিয়া তার বিরুদ্ধে করা পাঁচটি মামলার সব কটিতে জামিনে আছেন।
তবে এর মধ্যে চারটি মামলাই হাইকোর্টের নির্দেশে স্থগিত। এ ছাড়া তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা ১৪ মামলার মধ্যে চারটি স্থগিত রয়েছে। তিনি চিকিৎসার জন্য প্যারোলে মুক্তি নিয়ে বিদেশে গেলে তার অনুপস্থিতিতে পলাতক বিবেচনায় জামিন বাতিল করেন আদালত। এদিকে অর্থ পাচার মামলায় কোকোর ছয় বছরের কারাদণ্ড ঘোষণা হয়। জোবায়দা রহমানের মামলাটি স্থগিত এবং তিনি এ মামলায় জামিনে।
বর্তমান সরকারের সময় খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে একটি করে। বাকি মামলাগুলো বিগত এক-এগারো পরবর্তী তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে করা।
খালেদা জিয়ার মামলা
গ্যাটকো দুর্নীতি : কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের জন্য গ্যাটকো লিমিটেডকে ঠিকাদার হিসেবে নিয়োগ দিয়ে রাষ্ট্রের এক হাজার কোটি টাকা ক্ষতির অভিযোগে খালেদা জিয়া ও কোকোসহ ১৩ জনকে আসামি করে ২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর তেজগাঁও থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। হাইকোর্টেও নির্দেশে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে।
জিয়া অরফানেজ দুর্নীতি : জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া ও তারেকসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় এ মামলাটি করে দুদক।
একই বছরের ৫ আগস্ট আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করা হয়। মামলাটির অভিযোগ (চার্জ) গঠনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
জিয়া চ্যারিটেবল দুর্নীতি : জিয়াউর রহমান চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধ আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গত বছর ৮ আগস্ট রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করে দুদক। এ মামলায় তিনি গত বছর ৮ ডিসেম্বর হাজির হয়ে আবেদন করলে হাইকোর্ট আট সপ্তাহের আগাম জামিন মঞ্জুর করেন। তবে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত করেননি উচ্চ আদালত।
বড়পুকুড়িয়া দুর্নীতি : বড়পুকুড়িয়া কয়লাখনির ঠিকাদারি কাজে ক্ষমতার অপব্যবহার ও আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি শাহবাগ থানায় মামলাটি করে দুদক। মামলায় খালেদা জিয়াসহ ১৬ জনকে আসামি করা হয়। হাইকোর্টের নির্দেশে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে।
নাইকো দুর্নীতি : নাইকো রিসোর্স কোম্পানিকে অবৈধভাবে কাজ পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর মামলাটি করে দুদক। এ মামলার কার্যক্রমও স্থগিত রয়েছে।
তারেক রহমানের মামলা
অর্থ পাচার : সিঙ্গাপুরে প্রায় ২১ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি করে দুদক। মামলায় তারেকের বন্ধু বিতর্কিত ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকেও আসামি করা হয়। তদন্ত শেষে গত বছর ৬ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক। মামলাটির অভিযোগ গঠন সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে।
অবৈধ সম্পদ অর্জন : অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর কাফরুল থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় তারেকের স্ত্রী জোবায়দা রহমানকেও আসামি করা হয়। হাইকোর্টের নির্দেশে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে।
আয়কর ফাঁকি : কর ফাঁকির অভিযোগে ২০০৮ সালের ৪ আগস্ট ঢাকার বিশেষ আদালতে মামলাটি করে এনবিআর। এটি আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা : বিস্ফোরক ও হত্যার অভিযোগে পৃথক দুটি মামলায় আসামি করা হয়। মামলা দুটি ঢাকার নাজিম উদ্দিন রোডে স্থাপিত অস্থায়ী বিশেষ আদালতে বিচারাধীন। এ ছাড়া তারেকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, ঘুষ গ্রহণসহ বিভিন্ন ফৌজদারি অভিযোগে আরও আটটি মামলা রয়েছে। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় মা খালেদা জিয়ার সঙ্গে তারেককেও আসামি করা হয়েছে।
কোকোর মামলা
অর্থ পাচার : ৯ লাখ ৩২ হাজার ৬৭২ মার্কিন ডলার এবং ২৮ লাখ ৮৪ হাজার ৬০৪ সিঙ্গাপুর ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৩ কোটি টাকা) পাচারের অভিযোগে ২০০৯ সালের ১৭ মার্চ কাফরুল থানায় মামলা করে দুদক।
এ মামলায় কোকো ছাড়াও সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী কর্নেল (অব.) আকবর হোসেনের ছেলে সায়মনকেও আসামি করা হয়। গত বছর ১২ নভেম্বর এ মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এ মামলায় চলতি বছর ২৩ জুন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত কোকোকে ছয় বছরের কারাদণ্ড দেন। বিজ্ঞ আদালত মামলার বিবরন গেজেট আকারে প্রকাশ করে।
চাঁদাবাজি : চাঁদাবাজির অভিযোগে গুলশান থানায় ২০০৭ সালের ১৬ মে ও ২৭ মার্চ পৃথক দুটি মামলা হয়।
মামলা দুটির কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে।
অবৈধ সম্পদ অর্জন : ২ কোটি ৪ লাখ ৬১ হাজার ২০৭ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ১১ লাখ ২০ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৮ সালের ২৩ এপ্রিল রমনা থানায় মামলা করে দুদক। মামলাটির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হয়েছে। হাইকোর্টেও নির্দেশে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে।
আয়কর ফাঁকি : ২৪ লাখ ৩৯ হাজার ২২৬ টাকার কর ফাঁকির অভিযোগে গত বছর ১ মার্চ মামলাটি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
মামলাটির অভিযোগ গঠনের বিষয়টি শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে।
ডা. জোবায়দার মামলা :
অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে রাজধানীর রমনা থানায় মামলা করে দুদক। মামলায় জোবায়দা রহমানের মাকেও আসামি করা হয়। মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এবং তার দুই ছেলে তারেক রহমান ও আরাফাত রহমান কোকোসহ জিয়া পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে মোট ২৫টি মামলা রয়েছে।
এর মধ্যে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে পাঁচটি, তারেক রহমানের ১৪, কোকোর ৫ এবং তারেকের স্ত্রী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে একটি। কার্যত দূনীতি মামলার অবর্তে এখন খালেদা জিয়ার পরিবার।
বেগম খালেদা জিয়া তার বিরুদ্ধে করা পাঁচটি মামলার সব কটিতে জামিনে আছেন। তবে এর মধ্যে চারটি মামলাই হাইকোর্টের নির্দেশে স্থগিত। এ ছাড়া তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা ১৪ মামলার মধ্যে চারটি স্থগিত রয়েছে।
তিনি চিকিৎসার জন্য প্যারোলে মুক্তি নিয়ে বিদেশে গেলে তার অনুপস্থিতিতে পলাতক বিবেচনায় জামিন বাতিল করেন আদালত। এদিকে অর্থ পাচার মামলায় কোকোর ছয় বছরের কারাদণ্ড ঘোষণা হয়। জোবায়দা রহমানের মামলাটি স্থগিত এবং তিনি এ মামলায় জামিনে। বর্তমান সরকারের সময় খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে একটি করে। বাকি মামলাগুলো বিগত এক-এগারো পরবর্তী তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে করা।
খালেদা জিয়ার মামলা
গ্যাটকো দুর্নীতি : কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ের জন্য গ্যাটকো লিমিটেডকে ঠিকাদার হিসেবে নিয়োগ দিয়ে রাষ্ট্রের এক হাজার কোটি টাকা ক্ষতির অভিযোগে খালেদা জিয়া ও কোকোসহ ১৩ জনকে আসামি করে ২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর তেজগাঁও থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। হাইকোর্টেও নির্দেশে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে।
জিয়া অরফানেজ দুর্নীতি : জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের ২ কোটি ১০ লাখ ৭১ হাজার ৬৪৩ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়া ও তারেকসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে ২০০৮ সালের ৩ জুলাই রমনা থানায় এ মামলাটি করে দুদক। একই বছরের ৫ আগস্ট আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করা হয়। মামলাটির অভিযোগ (চার্জ) গঠনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
জিয়া চ্যারিটেবল দুর্নীতি : জিয়াউর রহমান চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধ আর্থিক লেনদেনের অভিযোগে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গত বছর ৮ আগস্ট রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করে দুদক। এ মামলায় তিনি গত বছর ৮ ডিসেম্বর হাজির হয়ে আবেদন করলে হাইকোর্ট আট সপ্তাহের আগাম জামিন মঞ্জুর করেন। তবে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত করেননি উচ্চ আদালত।
বড়পুকুড়িয়া দুর্নীতি : বড়পুকুড়িয়া কয়লাখনির ঠিকাদারি কাজে ক্ষমতার অপব্যবহার ও আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি শাহবাগ থানায় মামলাটি করে দুদক। মামলায় খালেদা জিয়াসহ ১৬ জনকে আসামি করা হয়।
হাইকোর্টের নির্দেশে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে।
নাইকো দুর্নীতি : নাইকো রিসোর্স কোম্পানিকে অবৈধভাবে কাজ পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর মামলাটি করে দুদক। এ মামলার কার্যক্রমও স্থগিত রয়েছে।
তারেক রহমানের মামলা
অর্থ পাচার : সিঙ্গাপুরে প্রায় ২১ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় মামলাটি করে দুদক। মামলায় তারেকের বন্ধু বিতর্কিত ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকেও আসামি করা হয়।
তদন্ত শেষে গত বছর ৬ জুলাই আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক। মামলাটির অভিযোগ গঠন সম্পন্ন হয়েছে। বর্তমানে সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে।
অবৈধ সম্পদ অর্জন : অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর কাফরুল থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় তারেকের স্ত্রী জোবায়দা রহমানকেও আসামি করা হয়।
হাইকোর্টের নির্দেশে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে।
আয়কর ফাঁকি : কর ফাঁকির অভিযোগে ২০০৮ সালের ৪ আগস্ট ঢাকার বিশেষ আদালতে মামলাটি করে এনবিআর। এটি আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা : বিস্ফোরক ও হত্যার অভিযোগে পৃথক দুটি মামলায় আসামি করা হয়। মামলা দুটি ঢাকার নাজিম উদ্দিন রোডে স্থাপিত অস্থায়ী বিশেষ আদালতে বিচারাধীন।
এ ছাড়া তারেকের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, ঘুষ গ্রহণসহ বিভিন্ন ফৌজদারি অভিযোগে আরও আটটি মামলা রয়েছে। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় মা খালেদা জিয়ার সঙ্গে তারেককেও আসামি করা হয়েছে।
কোকোর মামলা
অর্থ পাচার : ৯ লাখ ৩২ হাজার ৬৭২ মার্কিন ডলার এবং ২৮ লাখ ৮৪ হাজার ৬০৪ সিঙ্গাপুর ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৩ কোটি টাকা) পাচারের অভিযোগে ২০০৯ সালের ১৭ মার্চ কাফরুল থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় কোকো ছাড়াও সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী কর্নেল (অব.) আকবর হোসেনের ছেলে সায়মনকেও আসামি করা হয়। গত বছর ১২ নভেম্বর এ মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।
এ মামলায় চলতি বছর ২৩ জুন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত কোকোকে ছয় বছরের কারাদণ্ড দেন। বিজ্ঞ আদালত মামলার বিবরন গেজেট আকারে প্রকাশ করে।
চাঁদাবাজি : চাঁদাবাজির অভিযোগে গুলশান থানায় ২০০৭ সালের ১৬ মে ও ২৭ মার্চ পৃথক দুটি মামলা হয়। মামলা দুটির কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে।
অবৈধ সম্পদ অর্জন : ২ কোটি ৪ লাখ ৬১ হাজার ২০৭ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ১১ লাখ ২০ হাজার টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৮ সালের ২৩ এপ্রিল রমনা থানায় মামলা করে দুদক।
মামলাটির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হয়েছে। হাইকোর্টেও নির্দেশে মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে।
আয়কর ফাঁকি : ২৪ লাখ ৩৯ হাজার ২২৬ টাকার কর ফাঁকির অভিযোগে গত বছর ১ মার্চ মামলাটি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। মামলাটির অভিযোগ গঠনের বিষয়টি শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে।
ডা. জোবায়দার মামলা :
অবৈধ উপায়ে সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে রাজধানীর রমনা থানায় মামলা করে দুদক।
মামলায় জোবায়দা রহমানের মাকেও আসামি করা হয়। মামলাটির কার্যক্রম স্থগিত রয়েছে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।