যখন আমি হবো শুধুই স্মৃতি, আমার এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা গুলো সবার সামনে আমাকে আরো স্মৃতিময় করে তুলবে।
বিগত কয়েক দশক ধরেই হুমায়ুন আহমেদের জনপ্রিয়তা আমরা জানি। কিন্তু আমরা সামান্যতম ভেবে দেখি না যে কি কারণে তার এ জনপ্রিয়তা।
সবাই এ বিষয় একমত হবেন যে তিনি উদ্ভট কিছু গল্প উপন্যাস লিখেছেন আর আমরা বোকা বাঙালীরা তা গোগ্রাসে গিলেছি।
আসলে আমাদের একটা দোষ আছে যে আমরা কিছু একটা একটু ব্যতিক্রম দেখলেই তার পিছনে উঠে পড়ে লেগে যাই।
আর ঠিক এ কারণেই আমাদের বাঙালীদের উন্নতিতে অনেক দেরী হবে। আমি এটা ভেবে অবাক হই যে হুমায়ুন আহমেদের মত একজন বস্তাপচা লেখক কেমন করে এত খ্যাতি পান কিভাবে? তিনি লেখক হিসেবে যেমন ফালতু, মানুষ হিসেবেও তেমনি। তার বইয়ে অনেক ভুল থাকে আর তিনি অনেক সামঞ্জস্যহীন লেখা তার বইয়ে লিখেন। কোন বইয়ের উদাহরণ খোজার দরকার নেই।
"মিসির আলীর চশমা" বইটি আপনারা অনেকেই পড়ে থাকবেন।
তিনি গোয়েন্দা কাহিনী লিখতে চেয়েছিলেন যার বিন্দুমাত্র করতে সক্ষম হননি। গল্প শেষ হবার অনেক আগেই বোঝা গিয়েছিল কে কাহিনীর হোতা।
এরকম তার প্রতিটি বইয়েই ফালতু কাহিনীতে ভরা। আর সবাই কিনা বইমেলাতে তার স্টলের সামনে জনসভা বানিয়ে দাড়িয়ে থাকে। সে সময় মনে হয় মানুষের কি সামান্য কাণ্ডজ্ঞান নেই নাকি খেয়েদেয়ে কোন কাজ নেই।
তার বিখ্যাত(!!) আবিষ্কার হিমু যেমন একঘেয়ে, তিনি তাতে সামান্যতম বৈচিত্র্য আনতে পারেন না, কারণ তার সে ক্ষমতাই নেই। আমাদের উচিত হবে তার বই পড়া বর্জন করে তাকে বোঝানো যে তিনি এ খ্যাতির যোগ্য নন। ..................................................চলবে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।