আহ অমরত্ব, তোমার উষ্ণ ঠোঁটে রাখি ঠোঁট, চোখ বন্ধ করে সবটুকু আনন্দ ভোগ করি। তোমার উষ্ণতায় বারেবারে বিলীন হয়ে যাই, দিতে পারিনি কিছুই, শুধু নষ্ট করে যাই। শেষ পর্যন্ত সেই জয়ী হয়েছিল,
জয়টা তার প্রাপ্যই ছিল।
জন্ম যেন তার কত জন্মের আগে,
ক্ষয়ে যাওয়া চাঁদ তার সাক্ষী,
আর সাক্ষী সেই শীর্ণকায় নদী,
আশৈশব যার জলে বেড়ে উঠা।
তার জয়ী হওয়ার পেছনে আছে এই জল,
এই মাটি, এই স্নিগ্ধ বাতাস, সবুজ মাঠ।
ফুটবল নিয়ে মাঠ দাপিয়ে বেড়ানো কিশোর,
উড়ন্ত বুড়ি সুতার পেছনে দৌড়াত যে কিশোর,
তার দৌড়ানো থামেনি কখনো।
কয়েকটি লক্ষ্যের পেছনে, দৌড়াচ্ছে সারাক্ষণ।
লাল গরুটি যখন ছুটে পালাতো,
তাকে ধরার জন্য দৌড়াত সে কিশোর,
এখনো সে দৌড়াচ্ছে কিছু স্বপ্নের পিছনে।
তার হাতে লাগানো মোমের পাখনা,
স্বপ্নকে ধরার জন্য উড়ে চলছে সে।
ধীরে ধীরে স্বপ্নের তাপে
তার মোমের ডানা গলে যাচ্ছে।
যখন সে প্রায় সপ্নকে ধরে ফেলবে,
সে দেখল তার মোমের ডানা গলে যাচ্ছে।
তার আর স্বপ্ন ধরা হয়নি,
তবুও সে জয়ী হয়েছিল শেষপর্যন্ত।
জয়টা তার প্রাপ্য ছিল।
সপ্নের পেছনে সে কিশোর,
তারপর হয়েছিল স্বপ্নদের হত্যাকারী।
স্বপ্নদের লাশ ব্যাবচ্ছেদ করে,
সে জয় লাভ করেছিল।
দোর্দণ্ড প্রতাপে সে ধ্বংস করেছিল
সপ্নদের আবাসভুমি।
এই ক্ষয়ে যাওয়া চাঁদ তার সাক্ষী,
এই ঘুণে ধরা ইতিহাস তার সাক্ষী।
তারপরও সে জয়ী হয়েছিলো।
জয়টা তার প্রাপ্য ছিল,
জয়ীদের তো জয়ই প্রাপ্য। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।