কি কি কারণে আমেরিকা ও ভারতকে ঘৃণা করা দরকার তা পাঠ্যপুস্তকে অর্ন্তরভুক্ত করুন। শিল্প সাহিত্য চলচিত্র নাটকের মাধ্যমে আমেরিকা ভারতকে ঘৃণা করার প্রয়োজনীয়তার উদ্যোগ গ্রহন করুন। ফেলানীরা মরবে আর আমেরিকা ও ভারতের দালারেরা ফেলানীর দেশে শোষন আর অপসংস্কৃতির বাজার প্রসার করবে, তা নিয়ে কেনো হরতালের ডাক হচ্ছে না ! বাংলাদেশ মানবাধিকার কমিশন দাবী করতে পারে,হরতাল করতে পারে ফেলানীর জন্য। আমাদের রাজনৈতিক দলগুলো ডাইনামিক ভাবে আছে। আমাদের রাজিৈতক দলগুলি সে স্বাধীনতার পক্ষের বা বিপক্ষের সকলেই ঘুরে ফিরে আমেরিকা ও ভারতের দালালী করেন।
বেদের মেয়ে জোসনা রাষ্ট্রদুত মজিনা আমেরিকা ও ভারতের দালালদের সম্বয়ের দায়িত্ব পালন করেন। আমাদের শিল্প সাহিত্য চলচিত্র নাটক জগতে যারা এতদিন ধরে ভারতের দলালী করছেন,অপসংস্কৃতি প্রসারে কাজ করছেন তাদের শপথ নিতে হবে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশে আমেরিকা ও ভারতের অপসংস্কৃতির প্রসার বর্জন করার। আকাশ সংস্কৃতির মাধ্যমে ধর্ম ও নগ্নতা সমানতালে বাজারজাত করছে ভারত। সিনেমা নাটকে মিনিটে মিনিটে পুজা আর্চনা আবার নায়িকা সেলিব্রেটিদের বুকের কাপড় পেটের কাপড় সরিয়ে দ্রুত তালে কোমর ঘুটা । আর আমেরিকার সংস্কৃতি কুমারী মা হবে সমকামী বিবাহ হবে অবাধ যৌনতা থাকবে গরীব কম খেয়ে ভাংগা ঘরে শুয়ে ধৈর্য্যের পরীক্ষা দেবে।
ফেলানীরা মরবে। আমাদের ধর্ম এবং ধর্মীয় দলকে এই আমেরিকা ও ভারতই পরিচলনা করে থাকে। সে কারনে আমাদের দেশে দাড়ি টুপি নামায পড়া মানেই রাজাকার বলার সংস্কৃতি প্রসার করেছেন সংস্কৃতিবান ভারতীয় দালালেরা। স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গড়ার যে গর্ব আমরা করি সেই স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব মুক্তবাজারের নামে আমেরিকা ও ভারতের কাছে পরাধীন তাই এখনই কি কি কারণে আমেরিকা ও ভারতকে ঘৃণা করা দরকার তা পাঠ্যপুস্তকে অর্ন্তরভুক্ত করুন এবং শিল্প সাহিত্য চলচিত্র নাটকের মাধ্যমে আমেরিকা ভারতকে ঘৃণা করার প্রয়োজনীয়তার উদ্যোগ গ্রহন করুন। (চলবে)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।