একটু ভাবুন। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে যখন কূটনৈতিক পর্যায়ে আলোচনা শুরু হয়, তখনই সীমান্তে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিডিআর-বিএসএফ গোলাগুলি হয়। হতাহতের ঘটনা ঘটে। আজও চাপাইনবাবগঞ্জে বিডিআর-বিএসএফ সংঘর্ষে ২ বিডিআর সদস্য নিহত ও এক বিএসএফ সদস্য নিহত (বিএসএফের মতে আহত) হয়েছে।
এর আগে ভারতের শীর্ষ কর্মকর্তারা যখন বাংলাদেশ সফর করেছেন, তখনও এ রকম ঘটনা ঘটেছে।
আমার মনে হয়, এটা ইচ্ছাকৃতভাবে করানো হচ্ছে। এর মধ্যে কারো কারো হাত থাকতে পারে। বাংলাদেশে যারা ভারতবিরোধী এবং ভারতে যারা বাংলাদেশবিরোধী তাদের হাত থাকতে পারে। বাংলাদেশে জামায়াত ও স্বাধীনতাবিরোধীরাও জড়িত থাকতে পারে।
কারণ তাদের রয়েছে একট্রা পাওয়ার। এবং তাদের উদ্দেশ্য পরিস্কার, তারা বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে সুসম্পর্ক চায় না। তারা না বুঝে ট্রানজিটের বিরোধিতা করে। এবং এই বিরোধিতাকে রাজনৈতিকভাবে কাজে লাগায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।