reaz.shahed@gmail.com
হাসিমুখ প্রত্যাশিত ১ হাসিমুখ প্রত্যাশিত ২
[ এবারের কৌতুকগুলো একটু... মানে ইয়ে আরকি... ]
* স্বামীঃ ঠিক মত ঢুকছে ?
স্ত্রীঃ হ্যাঁ, ঢুকছেতো ঠিকমতো।
স্বামীঃ ব্যথা পাচ্ছো না তো ?
স্ত্রীঃ নাহ পাচ্ছি না ।
স্বামীঃ আরাম অনুভব করো ?
স্ত্রীঃ হুমম.. আরামই লাগছে।
স্বামীঃ তাহলে আর ঘোরাঘুরি না করে স্যান্ডেল টা কিনেই ফেলো; এই কড়া রোদের মধ্যে আর ঘুরতে পারবো না।
* বাচ্চাদের স্কুলের টিচার মিস তানিয়া একদিন ছুটির পর ছোট্ট বাবুকে দাঁড় করালেন, "এক মিনিট দাঁড়াও ছোট্ট বাবু।
তোমার হোমওয়র্ক তো খুব খারাপ হচ্ছে কদিন ধরে। তোমার কি কোনো সমস্যা হচ্ছে?"
ছোট্ট বাবু মাথা ঝাঁকালো, "জ্বি টিচার। আমি প্রেমে পড়েছি। "
মিস তানিয়া মিষ্টি হাসলেন। "কার প্রেমে পড়েছো?"
"আপনার, মিস তানিয়া।
আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই। "
"কিন্তু ছোট্ট বাবু", নরম গলায় বললেন মিস তানিয়া, "ভেবে দেখেছো ব্যাপারটা কেমন বোকামি হবে? নিশ্চয়ই আমি একদিন কাউকে স্বামী হিসেবে চাইবো... কিন্তু আমি তো কোনো বাচ্চা চাই না। "
"ভয় পাবেন না মিস", আশ্বাস দিলো ছোট্ট বাবু, "সেক্ষেত্রে আমি কনডম ব্যবহার করবো। ''
* নিজের ইচ্ছাশক্তি পরীক্ষার জন্য এক ভদ্রলোক ঠিক করলেন, তিনমাস তিনি স্ত্রীর সাথে মিলিত হওয়া থেকে বিরত থাকবেন। ব্যাপারটাতে তার স্ত্রীর তেমন আগ্রহ না থাকলেও ভদ্রলোকের প্রস্তাবে রাজি হলেন তিনি।
প্রথম মাসটা কোনোমতে কাটালেও দ্বিতীয় মাসে তো আর পারা যায়না! ভদ্রমহিলা তখন বোরখা পরে আর রসুন চিবিয়ে ঘুমুতে গেলেন। বহুকষ্টে দ্বিতীয় মাস কাটানোর পর তৃতীয় মাস থেকে সত্যিই খুব কষ্ট হতে লাগলো। মহিলা বাধ্য হলেন ভদ্রলোককে ড্রয়িংরূমের সোফায় ঘুমাতে পাঠানোর জন্য, আর রাতে নিজের ঘরের দরজায় খিল এঁটে রাখতে হলো তাকে। অবশেষে একটা সময় তিনমাস পূর্ণ হলো; আর মুহূর্তের মধ্যেই ঘরের দরজায় ভয়ংকর আওয়াজে টোকা পড়তে লাগলো। ঠক ঠক ঠক ঠক ঠক ঠক।
অনেক হয়েছে, আর একটা মুহূর্তও নষ্ট করতে রাজি নন ভদ্রলোক।
: বলো তো আমি কে? ওপাশ থেকে ভদ্রলোকের গলা ভেসে এলো।
: আমি জানি তুমি কে! উৎফুল্ল গলায় বললেন তার স্ত্রী।
: বলো তো আমি কী চাই?
: আমি জানি তুমি কী চাও!
: বলো তো আমি কী দিয়ে দরজায় নক করছি?!
* এক বুড়ো বিয়ে করেছে এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই বুড়ো করে না কেনো, বউ বেচারির রাগমোচন তো আর হয়না।
বুড়ো তখন ঠিক করলো ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন, "এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনারা যখন ঐসব করবেন, ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের বাতাস করবে।
" ডাক্তারের কথা কি আর ফেলা যায়? বুড়ো খুঁজেপেতে এক মুশকো জোয়ান ছোকরাকে ভাড়া করে বাড়ি নিয়ে গেলো। কিন্তু হায়, ডাক্তারের নির্দেশমতো কাজ করেও কোনো ফল পাওয়া গেলো না। রেগেমেগে বুড়ো আবার ডাক্তারের চেম্বারে হানা দিলো। ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে আবারও রায় দিলেন, "এক কাজ করুন। এবার উল্টো ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন।
ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। এবার ছোকরা আপনার স্ত্রীর সাথে ঐসব করবে, আর আপনি ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে ওদের বাতাস করবেন। " মরিয়া বুড়ো ঠিক তাই করলো; এবং এবার একেবারে হাতেনাতে ফল পাওয়া গেলো- বুড়োর বউ এক উথালপাথাল রাগমোচন লাভ করলো। বেজায় উল্লসিত হয়ে বুড়ো তখন ষন্ডা ছোকরার কাঁধে টোকা দিয়ে বললো, "এবার বুঝেছো তো হে ছোকরা, কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?"
* এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে। ফরাসী বললো, "গত রাতে আমি আমার বউকে চারবার আদর-সোহাগ করেছি।
সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি হেহ হে। " তাই শুনে ইতালীয় বললো, "গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদর-সোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি। " বাঙালি চুপ করে আছে দেখে দুজন মিলে তাকে ধরলো, "'অই বাঙালি, তুই গত রাতে তোর বউকে কিছু করিসনি?" বাঙালি বললো, "করেছিতো। "
" কয়বার করেছিস?"
" একবার।
"
" ছ্যা ছ্যা মাত্র একবার! তা সকালে তোর বউ কিছু বলেনি তোকে?"
" বলেছেতো- ওগো তুমি থামো, আর পারছিনাহ। "
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।