মতিঝিলে কোনো ঠিকানা লেখা থাকলে শেষে লেখা থাকেতো " বা/এ"
[ বানিজ্যিক এলাকা]। আগে বুঝতাম না, এখন বুঝি। ওখানে আমি
এখন একটা ব্যাংকে ইন্টার্নি হিসেবে কাজ করছি, প্রতিদিনই যেতে হয়।
যখন দেখি এক ইঞ্চি জায়গাও নেই এক দন্ড দম ফেলার জন্য বা আড্ডা দেয়ার জন্য, কারো সাথে কারো সুখ-দু:খ ভাগাভাগি; সময়ের অপচয়ই মনে করা হয় এখানে।
তখন বুঝি "বা/এ" এর মানে।
বানিজ্যিক এলাকায় সবাই বানিজ্য করতেই আসে বা বানিজ্য করাতে। কোনও সহানুভূতি নেই, কোন মায়ার বালাই নেই এইখানে। সকাল থেকেই কাজের ঘন্টা বাজতে বাজতে শুরু করে। যে যার মতো প্রতিদিনের মুখস্থ কাজগুলো করতে শুরু করে। কেউ আবার ভাগ্যের অন্বেষনে বেরিয়ে পরে, কান্নি মারা ঘুড়ির মতো গোত্তা খাইতে থাকে, এই কোম্পানি থেকে ওই কোম্পানিতে।
দুপুর ১টা থেকে ৩ টা পর্যন্ত চলে লাঞ্চ আওয়ার। লোকগুলো যখন খায়, খাওয়াটাকে মনে হয় একটা
"করতে হয় বলে করি" এর মতো কাজ; সবই কেমন জানি বানিজ্যের অংশ মনে হয়।
ভাবনার শিকে কারও ছেড়ে না এখানে, এ যে বানিজ্যিক এলাকা.....
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।